বর্তমানে বিশ্বের সর্বোচ্চ পরিবেশবান্ধব ১০টি কারখানার ৮টিই বাংলাদেশের। লিড সনদে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বাংলাদেশের গ্রিণ টেক্সটাইল লিমিটেড এখন বিশ্বের এক নম্বর পরিবেশবান্ধব কারখানা। ১১০ নম্বরের মধ্যে তারা পেয়েছে ১০৪। শীর্ষ
নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। প্রতিদিনই বাড়ছে কোনো না কোনো পণ্যের দাম। মাছ-গোশত-মুরগির দাম অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। আদা-রসুনের দামও বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। নিত্যপণ্যের এমন দাম বৃদ্ধিতে দিশেহারা হয়ে
করোনা ভাইরাস মহামারির প্রকোপ কাটিয়ে বাংলাদেশ যখন অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার চেষ্টা করছিল, ঠিক তখনই শুরু হয় ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ। যার কঠিন প্রভাব পড়ে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের অর্থনীতির ওপর। গত বছরের ২৪শে
করোনা মহামারির পর যুক্ত হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও ডলার সংকট। এতে নানা সংকটে কেটেছে দেশের শিল্প খাত। এ ছাড়া বিশ্বের মতো দেশের সার্বিক অর্থনীতিতেও এর প্রভাব পড়েছে। এজন্য শিল্পের চাকা
উদ্বেগজনক হলেও সত্যি, দেশের ব্যাংক খাতে আদায়-অযোগ্য মন্দমানের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ও হার দিন দিন বাড়ছে। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোতেই এর আধিক্য বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ব্যাংক খাতে গত বছর এই
বিদেশি উৎস থেকে সরকারের ঋণগ্রহণের পরিমাণ দিন দিন বাড়ছেই। শুধু সর্বশেষ সাড়ে সাত বছরেই বাংলাদেশের সার্বিক বিদেশি ঋণ সোয়া দুই গুণের বেশি বেড়ে ৯৩.৮ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। শতকরা হিসাবে
বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহারের জন্য কয়লা আমদানিতে সরকারি, বেসরকারি ও যৌথ উদ্যোগের বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর মধ্যে সই করা বিদ্যমান চুক্তিগুলো বিশ্লেষণ করতে একটি পর্যালোচনা কমিটি গঠন করেছে সরকার। কমিটির নেতৃত্বে রয়েছে বিদ্যুৎ
বিদেশি ঋণ পরিশোধে ক্রমেই চাপ বাড়ছে। গত কয়েক বছরে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে নেওয়া কঠিন শর্তের ঋণ এ চাপ বাড়িয়ে দিয়েছে। সামনে আরও বাড়বে। কারণ আগামী তিন বছরে ঋণ পরিশোধের
দেশের পুঁজিবাজারে কোনোভাবেই ফিরছে না বিনিয়োগকারীদের আস্থা। এতে শেয়ারবাজার থেকে অনেকেই বের হয়ে যাচ্ছেন। নতুন কোনো কোম্পানির শেয়ার ক্রয় করার পরিবর্তে বিক্রি করছেন বেশি। বর্তমান পরিস্থিতিতে নতুন কোনো বিনিয়োগকারীর দেখা
দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি চাহিদা মেটাতে জরুরি ভিত্তিতে স্পট মার্কেট থেকে আরো এক কার্গো লিকুইডিফাইড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করা হচ্ছে। সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে জাপানি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জেইআরএ কো: ইনকরপোরেশন থেকে