খেলাপি ঋণ বেড়ে যাওয়া এবং অযোগ্য কোম্পানিগুলোকে ঋণ দেয়ার চাপের কারণে বেশি চাপের মধ্যে রয়েছেন বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালকরা (এমডি)। এমন চাপে কাজ করতে না পেরে সাম্প্রতিক
বাজার দর – কোনো সুখবর নেই পেঁয়াজের বাজারে – মুরগি ও ডিমের দামে মাথাচাড়া বাজার শীতকালীন সবজিতে ভরপুর। তারপরও সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে দাম। একটাকা দর কমলে তো বাড়ছে ১০ টাকা।
দেশের অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির চাপে যেমন কিছু খাতে অস্থিতিশীলতা রয়েছে, তেমনি ভূরাজনৈতিক এবং ভূ-অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তাও রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ব্যবসা, বাণিজ্য এবং ভোক্তা অর্থায়নে ঋণ প্রবাহ হ্রাসের কারণে এসব খাতে কিছু নেতিবাচক পরিস্থিতি
ভারত সরকারের ক্রেতা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব রোহিত কুমার সিং বলেছেন, জানুয়ারির মধ্যেই প্রতি কিলো পেঁয়াজের দাম ৪০ রুপির নিচে নিয়ে আসতে পারবে সরকার। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে রোহিত
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেছেন, ‘পেঁয়াজ কাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে আনা
বাংলাদেশের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর নতুন সরকারকে দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক সঙ্কট থেকে উত্তরণে বেশ কিছুক্ষেত্রে শক্ত চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা না নিতে পারলে
ভারত আগামী মার্চ পর্যন্ত বিদেশে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ ঘোষণার পর এক রাতের ব্যবধানেই দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। শনিবার সকালে রাজধানীর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ভারতীয় পেঁয়াজ ১৭০ টাকা দরে
নিজেদের দেশে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দাম স্বাভাবিক রাখতে পণ্যটির রপ্তানির ওপর ন্যূনতম মূল্যের বিধিনিষেধের সময়সীমা আরও তিন মাস বাড়িয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। ভারতের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড বা বৈদেশিক
অর্থনৈতিক সঙ্কটের পর জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কমাতে বাধ্য হলো সরকার। চলতি ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বাজেটে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭ দশমিক ৫ শতাংশ। কিন্তু অর্থবছরের মাঝপথে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়লে অর্ডার দেওয়া পণ্য না নেওয়া কিংবা অর্থ পরিশোধ না করার শর্ত দিয়েছে তৈরি পোশাকের একটি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান (বায়ার)। এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে