1. tasermahmud@gmail.com : admi2017 :
  2. akazadjm@gmail.com : Taser Khan : Taser Khan
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রেমিট্যান্স ও প্রবাসীদের দেশে ফেরা নিয়ে অপপ্রচার হচ্ছে : পলক মার্কিন নির্বাচনের আগেই ইসরাইল-সৌদি সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে! অর্থনীতিকে পঙ্গু করতেই ষড়যন্ত্র করে দেশকে অস্থিতিশীল করা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হবে না : ঢাবি ভিসি হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হয়নি, গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়েছে : র‌্যাব বিক্ষোভ ঠেকাতে পাঞ্জাব-ইসলামাবাদে ১৪৪ ধারা জারি সাম্প্রতিক সংঘর্ষে আহতদের দেখতে ঢামেক হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী বিএনপি নেতাকর্মীদের গুম করে নির্যাতনের পর আদালতে তোলা হচ্ছে : মির্জা ফখরুল আমাকে হত্যা করতেই হামলা চালানো হয় : সালমান খান বিটিভি ভবনের ক্ষয়ক্ষতি পরিদর্শন করলেন প্রধানমন্ত্রী

জরুরিভাবে ৭৭০ কোটি ডলার চায় ডব্লিউএইচও

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১২ আগস্ট, ২০২১

বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাসের অতিসংক্রামক ডেল্টা ধরনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দরিদ্র দেশগুলোকে সাহায্যে জরুরি ভিত্তিতে ৭৭০ কোটি ডলার প্রয়োজন বলে জানিয়েছে ডব্লিউএইচও। এই অর্থ দিয়ে কম মাথাপিছু আয়ের দেশগুলোয় ডব্লিউএইচও তাদের ‘অ্যাক্সেস টু কোভিড-১৯ টুলস (এসিটি)’ প্রোগ্রামের আওতায় টিকা, অক্সিজেন এবং চিকিৎসাসামগ্রী সরবরাহ করতে চায়। গত মঙ্গলবার ডব্লিউএইচওর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে এক প্রশ্নের উত্তরে সংস্থার মহাপরিচালকের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা ডা. ব্রুস অ্যালওয়ার্ড এ কথা জানান।

অ্যালওয়ার্ড জানান, মূলত যেসব উন্নয়নশীল দেশে খুবসংখ্যক টিকা গেছে বা একেবারে যায়নি, সেসব জায়গায় মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ডব্লিউএইচওর সক্ষমতা অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় যে ১ হাজার ৬৮০ কোটি

ডলারের ঘাটতি আছে, তা পূরণেই আপাতত এই জরুরি তহবিল প্রয়োজন।

ডব্লিউএইচওর ওষুধ টিকা ও ফার্মাসিউটিক্যালস-বিষয়ক বিভাগের সহকারী পরিচালক ডা. মারিয়ানগেলা সিমাও বলেন, নিজ দেশ ছাড়াও প্রযুক্তি যদি অন্য কোথাও পাওয়া যায় তা হলেও মানুষ মারা যাবে না। আর প্রযুক্তির উচিত সামগ্রিকভাবে মানবতাকে সাহায্য করা। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হচ্ছে, আমরা তো কোনো একটি দেশ ধরেই একবারে চলমান মহামারীর সমাধান করতে অক্ষম। এই বাস্তবতা আমাদের স্বীকার করতে হবে। তাই আমাদের উচিত মহামারী নিরসনে সব দেশকে সহায়তা করা। অন্যথায় ধারণার চেয়েও বেশি সময় আমাদের এই ভাইরাসের সঙ্গেই জীবনযাপন করতে হবে।

ডব্লিউএইচও কর্মকর্তারা জানান, আসছে সেপ্টেম্বরের শেষ নাগাদ বিশ্ব জনসংখ্যার অন্তত ১০ শতাংশ ও এই বছরের শেষ নাগাদ ৪০ শতাংশ মানুষকে তারা টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। আর আগামী বছরের মাঝামাঝি নাগাদ বিশ্ব জনসংখ্যার ৭০ শতাংশকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য রয়েছে। অথচ এখনো এমন দেশ আছে তারা টিকাদান কার্যক্রম শুরুই করতে পারেনি। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েলের মতো ধনী দেশগুলো তাদের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি মানুষকে এরই মধ্যে টিকার আওতায় নিয়ে এসেছে। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে এই লজ্জাজনক অসমতা আগামী অক্টোবরের আগেই শেষ করতে বিশ্বের ক্ষমতাধর নেতা ও ধনকুবেরদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।

ডা. ব্রুস অ্যালওয়ার্ড বলেন, ধনী দেশগুলোর এখন উচিত নিজেদের জিজ্ঞাসা করা যে, দরিদ্র দেশগুলোর টিকা পাওয়ার চেষ্টা আটকে দেওয়ার ফলে পরিস্থিতির আর কতটা অবনতি হবে। সম্ভবত বিশ্বে ২০ জন ক্ষমতাধর মানুষ আছেন, যারা টিকার অসমতাবিষয়ক সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ। তাদের রয়েছে বড় বড় কোম্পানি। এসব বিষয়ে দায়িত্ব পালনে তারা ইনচার্জের অবস্থানে আছেন। তারা এমন সব দেশের নেতৃত্বে আছেন, যারা উৎপাদিত বেশিরভাগ টিকা নিজেদের দখলে রেখেছেন। তারা এমন সব দেশের প্রধান, যারা নিজেরা টিকা উৎপাদন করছে। ওই ২০ জন মানুষকে আমাদের বলা উচিত, সেপ্টেম্বর শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই এসব সমস্যা সমাধান করতে হবে। খবর এএফপি ও সিএনবিসির।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019-2023 usbangladesh24.com