ডিসেম্বরের গোড়ায় সপ্তম ব্যালন ডি’ওর জিতেছিলেন লিও মেসি। শেষ ল্যাপে বাঁ পায়ের জাদুকরের কাছে হার মানতে হয়েছিল রবার্ট লিওয়ানডস্কিকে। ‘ফ্রান্স ফুটবল’ নামক ম্যাগাজিনটির দেয়া ওই সিদ্ধান্ত অনেকেই সেদিন মেনে নিতে পারেননি। ‘শুধুমাত্র অনুষ্ঠানের গ্ল্যামার বাড়ানোর জন্যই নাকি মেসিকে পুরস্কার পাইয়ে দেয়া হয়েছে’- এমন অভিযোগও উঠেছিল। কিন্তু সোমবার, জুরিখে ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার মঞ্চে দেখা গেল উল্টা ছবি। মেসিকে টপকে সেরার শিরোপা ছিনিয়ে নিলেন লিওয়ানডস্কি। মাস ঘুরতে না ঘুরতেই মধুর বদলা।
ফিফা প্রেসিডেন্ট ইনফান্তিনো বর্ষসেরা ফুটবলারের নাম ঘোষণা করতেই আনন্দে উদ্ভাসিত হয়ে ওঠেন লিওয়ানডস্কি। করোনার কারণে এবার ভার্চুয়াল পুরস্কার প্রদানের ব্যবস্থা করেছিল বিশ্ব ফুটবলের নিয়ামক সংস্থা।
বর্ষসেরা হওয়ার পর লিওয়ানডস্কি বলেন, ‘আমি গর্বিত। এটা বিরাট এক সম্মান। ধন্যবাদ জানাতে চাই কোচ ও দলের প্রত্যেক সদস্যকে। ওরাও এই ট্রফির ভাগিদার।’ শুক্রবারই দৌড়ে থাকা তিন ফুটবলারের নাম ঘোষণা করেছিল বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা। মেসি ছাড়াও লিওয়ানডস্কি এবং মোহাম্মদ সালাহ ছিলেন তালিকায়। তবে লড়াইটা ছিল মেসি-লিওয়ানডস্কির মধ্যে।
সেরা কোচের পুরস্কার জিতেছেন চেলসির টমাস টুচেল।
সূত্র : বর্তমান
Leave a Reply