করোনা ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ভ্যাকসিন তৈরির কাজ চলছে৷ তবে তাতে এক-দেড় বছর সময় লেগে যাবে৷ তার আগে করোনার ওষুধ তৈরির চেষ্টা চলছে৷ এতে স্বল্পমেয়াদি সুফল পাওয়া যেতে পারে৷ করোনায় আক্রান্ত
করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে কার্যত বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছে। ‘লকডাউন’ করে ভাইরাসটিকে দমন করার চেষ্টা চলছে সর্বত্র। তবে এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুবকরাও ‘অজেয়’ নন বলে জানিয়ে দিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)।
সাধারণ জ্বর-ঠাণ্ডা আর হাঁচি-কাশির রোগীরাও এখন করোনাভাইরাস আতঙ্কে ভুগছেন। যদিও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, একমাত্র করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শ থেকেই এই রোগটি অন্যের শরীরে ছাড়ায়। তারপরও দেশজুড়েই এখন সবার মাঝে এক
বর্তমান সময়ে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে আলোচিত সমস্যা করোনা ভাইরাস। এটি প্রথম চিহ্নিত হয় চিনের উহান সিটির হুবেই প্রদেশে। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে উহান সিটিতে নিউমোনিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়, যা পরে
করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) একটি ভ্যাকসিন (টিকা) তৈরি করেছে বলে দাবি করেছে ব্রিটেনের এক দল গবেষক। তারা সফলভাবে ইঁদুরের ওপর ওই ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এটি আগামী জুনের মধ্যে মানবদেহে পরীক্ষার
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন আসে আমাদের চোখের ভেতরেও। এতে চোখের সুস্থতা হুমকির মুখে পড়ে। বয়স্করা সাধারণত যে ধরনের চোখের অসুখে ভুগে থাকেন তা হলো- চালশে রোগ : বয়স ৪০ ছোঁয়ার
করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়াকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন রকম সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিয়েছে বিভিন্ন দেশের কর্তৃপক্ষ। কোনো কোনো দেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, আবার কোনো দেশে ভ্রমণকারীদের ব্যক্তিগতভাবে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে উপদেশ দেয়া
এইচআইভি আক্রান্ত এক বিট্রিশ রোগটি থেকে আরোগ্য লাভ করেছেন। এ নিয়ে পৃথিবীতে অন্তত দুই ব্যক্তির খোঁজ মিলল, যারা এইচআইভিমুক্ত হলেন। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে গতকাল এ খবর দেয় বিবিসি। অ্যাডাম
কোভিড-১৯ সৃষ্টিকারী করোনাভাইরাস অন্তত ৩০ মিনিট বাতাসে থাকতে পারে এবং ৪.৫ মিটার (প্রায় ১৫ ফুট) পর্যন্ত যেতে পারে, যা বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষগুলো পরামর্শ দিয়ে আসছে, তার চেয়ে অনেক বেশি। চীনা
এবার করোনা আক্রান্ত রোগী থেকেই খোঁজা হচ্ছে রোগ প্রতিরোধক। বিজ্ঞানীরা করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসা করতে ওষুধ আবিষ্কারের খুব কাছাকাছি রয়েছেন। করোনা থেকে আরোগ্য হয়েছেন এমন ব্যক্তিদের দেহ থেকে রক্ত নিয়ে তারা