সাধারণত সব কোষ সুবিন্যস্ত পদ্ধতিতে বিভাজিত এবং কোষকলার স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও ক্ষতিপূরণ নিশ্চিত করে। অবিন্যস্ত ও অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনে অস্বাভাবিক বৃদ্ধিপ্রাপ্ত কোষকলার বৃদ্ধি হলো টিউমার। এটি দুধরনের বিনাইন ও ম্যালিগন্যান্ট।
অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে ২০১৯ সালে সারা বিশ্বে ১২ লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছে বলে এক ব্যাপক-ভিত্তিক গবেষণা থেকে জানা যাচ্ছে। এইডস কিংবা ম্যালেরিয়াতে প্রতিবছর যত সংখ্যক লোক মারা যায়, এই সংখ্যা
দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনা দুর্বল করে দেয় ডায়াবেটিস। ফলে ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা কমে যায়। ডায়াবেটিক রোগীকে ওমিক্রন সংক্রমণ বিষয়ে সতর্ক থাকতেই হবে। জটিলতা কী : ডায়াবেটিক রোগীরা করোনায় আক্রান্ত
শীতে শরীরের বিভিন্ন রকম ব্যথাবেদনা বেড়ে যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন বাতরোগের প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায়। যেমন- রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অস্টিওআর্থ্রাইটিস, গাউট বা গেটেবাত ইত্যাদি। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের ক্ষেত্রে দেখা যায়, আক্রান্ত ব্যক্তির
মাত্র পঁচিশ বছর বয়স তার। ফুটফুটে সহজ সরল নির্দোষ মুখশ্রী। শ্বাসকষ্ট নিয়েই চেম্বারে ঢুকল। মাত্র ছয় দিন আগে সিজারিয়ান অপারেশন করে প্রথম সন্তানের মা হয়েছে সে। তার মায়ের সাথে আলাপ
সাধারণ সর্দি-জ্বরে মানবদেহে যে স্বাভাবিক প্রতিরোধ ব্যবস্থা সক্রিয় হয়, তা কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধেও কিছুটা সুরক্ষা দিতে পারে বলে ধারণা পাওয়া গেছে এক গবেষণায়। নেচার কমিউনিকেশনস সাময়িকীতে প্রকাশিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে
থ্যালাসেমিয়া একটি জন্মগত ও বংশগত রোগ- যার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম থাকা। বংশগত মানে, উত্তরাধিকার সূত্রে এ রোগের বিস্তার ঘটে মা-বাবার কাছ থেকে জিনের মাধ্যমে। এটি চলতে
শীতকালে কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন অনেকেই। সচেতন না হলে সেটি ভিন্ন দিকে মোড় নেয়। একপর্যায়ে মলত্যাগে ব্যথা এবং রক্তক্ষরণও হতে পারে। পাইলস, ফিস্টুলা মলদ্বারের জটিল রোগ। এর কোনটির কারণে রক্তক্ষরণ হচ্ছে সেটি
করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কৃত হওয়ার পরে অনেক ক্ষেত্রেই প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এমন গুঞ্জনও উঠেছে যে করোনার টিকা বন্ধ্যাত্ব ডেকে আনা বা প্রজননের ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে। এই জন্য অনেক গর্ভবতী
বর্তমানে ব্যস্ত লাইফস্টাইলে অজান্তেই দেহে বাসা বাঁধছে বিভিন্ন মারণরোগ। অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া, শরীরচর্চা অনভ্যাসের ফলে দিন দিন বেড়ে চলেছে রোগের প্রকোপ। তেমনই কমবয়সীদের মধ্যে সম্প্রতি দেখা দিচ্ছে ব্রেন স্ট্রোকের মতো গুরুতর