করোনার এই ক্রান্তিকালে উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে পারিবারিক সহিংসতা। জেদের বশে স্ত্রী নির্মমভাবে হত্যা করছেন স্বামীকে, স্বামী মেরে ফেলছেন স্ত্রীকে। সবচেয়ে নিরাপদ যে মায়ের কোল, সেই মা হয়ে যাচ্ছেন সন্তানের
দীর্ঘদিন পর প্রেসিডেন্ট ভবনে যেতে হলো। জাতিসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট ভলকান বোজকিরের সম্মানে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ড. আরেফ আলাভীর পক্ষ থেকে নৈশভোজের আয়োজন করা হয়েছিল। ওই নৈশভোজের আগে সম্মানিত মেহমানকে হিলাল-ই-পাকিস্তান
সময়টা সম্ভবত ২০১৪ সালের পর এবং ২০১৫ সালের মাঝে কোনো এক দিন। যতদূর মনে পড়ে ঘটনার দিন বেলা ১১টায় আমার তোপখানা রোডের অফিস থেকে নাবিস্কোর উদ্দেশে বের হয়েছিলাম। তখন মগবাজার
রাস্তার মোড়ে বানর নিয়ে বাজিকরের ভানুমতির খেলা সবই উপভোগ করে, খুশি হয়ে দু-চার টাকাও ছুড়ে মারে, খেলা শেষ হওয়ার পর আগের বাস্তবে ফিরে আসে, দুঃখভরা মনে বাড়ি ফেরে। ২৫০ বছরেও
আপনি যেখানেই থাকুন না কেন, পছন্দের পণ্য কেনার মতো একটি সাধারণ কাজ আপনার সঙ্গে কখনো দেখা হয়নি এমন কারও মানবাধিকারকে প্রভাবিত বা ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ব্যবসায়িক কার্যক্রম-উৎপাদন, বিক্রয়, বিনিয়োগ ও
আমরা জানি, বহুল প্রচলিত প্রবচনে নেপোলিয়ন বলেছেন, ‘তোমরা আমাকে সুন্দর মা দাও, আমি তোমাদেরকে সুন্দর জাতি উপহার দেবো।’ অথচ তিনি সুন্দর মা হওয়ার নিয়মনীতি বা পদ্ধতির দিকনির্দেশনা দেননি। উন্নতমানের কারখানা
আজকের পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার হলো শিক্ষা। জাতীয় ঐক্য ও সংহতির প্রধান উপকরণ এটি এবং শিক্ষার ওপর ভিত্তি করেই রচিত হয় জাতিসত্তার কাঠামো। জাতীয় আশা-আকাক্সক্ষা পূরণ, জাতীয় আদর্শের ভিত্তিতে চরিত্র
ইসলামাবাদের জিন্নাহ এভিনিউতে হাজার হাজার নারী-পুরুষ ‘ফিলিস্তিন মুক্ত করো’ স্লোগান দিচ্ছিলেন। একজন নারী কোলে কয়েক মাসের শিশু এবং অপর হাতে ফিলিস্তিনের পতাকা উঁচিয়ে ধরে রেখেছিলেন। শিশুটি তার মায়ের হাতে ধরে
জাতীয় পরিচয়পত্রের মালিকানা নিয়ে একপ্রকার টানাটানি শুরু হয়েছে যদিও সরকারের সিদ্ধান্তই শেষ কথা। আর এই শেষ কথায় পিছিয়ে আছে নির্বাচন কমিশন- যারা পরিচয়পত্র তথা জাতীয় পরিচয়পত্র কিংবা এনআইডির প্রবর্তক বলে
জমিরুদ্দীন যখন এলাহাবাদ মিশনে গেলেন, একটি প্রাণচাঞ্চল্যের ঢেউ বয়ে গেল। তিনি যেহেতু একদা মুসলিম ছিলেন, তাকে সামনে আনা হতো মুসলিমবিরোধী আক্রমণে। জমির এটি উপভোগ করতেন খুব। বলতেন অনর্গল, লিখতেন শাণিত।