(তৃতীয়াংশ) উপরোক্ত শিরোনামে দ্বিতীয়াংশে ফেরাউনের দম্ভ বা অহঙ্কার ও তার পরিণতি সম্পর্কে আংশিক আলোচনা করেছি আল্লাহর বাণী অবলম্বনে। বর্তমান অংশে ইনশাআল্লাহ আলোচনা করব ফেরাউনের দম্ভ বা অহঙ্কার ও পরিণতি সম্পর্কে।
বিভিন্ন সময় আমরা কথা বলার ক্ষেত্রে এমন কিছু কথা বলে ফেলি যেগুলো গিবতের সংজ্ঞায় পড়ে যায়। কথা বলতে বলতে প্রায়ই আমরা নিজেদের অজান্তেই শয়তানের প্ররোচনায় অন্যের দোষ-ত্রুটি বলে ফেলি। স্বাভাবিকভাবে
নামাজ সফলতার সোপান। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন- ‘হে ঈমানদারগণ! রুকু ও সিজদাহ করো, তোমার প্রভুর ইবাদত করো এবং নেক কাজ করো হয়তো তোমাদের ভাগ্যে সফলতা আসবে’ (সূরা হজ-৭৭)। সূরা
দুনিয়ার জীবনটা রেললাইনের মতো সমান্তরাল নয়, একদম নির্মল আর নির্ঝঞ্ঝাটও নয়। এতে দুঃখ-দুর্দশা আসবেই, ঝড়-ঝাঁপটার সম্মুখীন হতে হবেই। কারণ দুনিয়া পরীক্ষার হল। তাই আমাদের পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে জীবনের নানা
জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও ওয়াজিব আমল হলো জুমার নামাজ। জুমার সালাতের গুরুত্ব বোঝাতে রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি অলসতা করে ধারাবাহিকভাবে তিনটি জুমার জামাতে অনুপস্থিত থাকে, আল্লাহ তা’আলা তার
মৌলিক অধিকার, মৌলিক মানবাধিকার ও মানুষের জন্মগত অধিকার এ পরিভাষাগুলো মানবাধিকারের বেলায় প্রযোজ্য। এ অধিকার কোনো ব্যক্তি নাগরিক হিসেবে নয়; বরং বিশ্ব মানবগোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে লাভ করে থাকে, এগুলো বর্ণ,
মহাগ্রন্থ পবিত্র কুরআনুল কারিমে ইরশাদ হয়েছে- ‘নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আরশের উপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন। তিনি পরিয়ে দেন রাতের ওপর দিনকে এমতাবস্থায়
মৃত্যু একটি অনিবার্য বিষয়। এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ কারো নেই। সবাইকে এর স্বাদ আস্বাদন করতেই হবে। মৃত্যুপরবর্তী প্রথম ধাপই হলো কবর। কবর থেকে পুনরুত্থান পর্যন্ত জীবনকে বলা হয় ‘আলমে বারযাখ’। বারযাখের
পৃথিবীতে যত প্রাণী রয়েছে সবাই রিজিকের মুহতাজ। ‘রিজিক ছাড়া কোনো প্রাণী বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। রিজিক বলা হয় এমন বস্তুকে যা কোনো প্রাণী স্বীয় আহার্য্যরূপে গ্রহণ করে। আর রিজিক হলো
জুমার দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল হলো জুমার নামাজ। জুমার দিনের নাম ‘জুমা’ বা ‘সম্মিলন’ হয়েছে জুমার নামাজের জমায়েতের জন্যই। জুমার নামাজ প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ওয়াজিব। জুমার নামাজের গুরুত্ব বোঝাতে রাসুল