করোনাভাইরাস বিশ্বে সংক্রমণের যে তাণ্ডব চালাচ্ছে, তার জিনগত গঠন ও আচরণ চীনে প্রথম যে ভাইরাস আঘাত হেনেছিল, তার থেকে বদলে গেছে। এমনটাই দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা। কোভিড-১৯ রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস যার
করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বের ২০০ মিলিয়নের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেই সাথে এর প্রভাবে ২০২০ সালের মধ্যে ১৩২ মিলিয়নের বেশি মানুষ ক্ষুধার্ত হয়ে পড়বে। শুক্রবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন
রক্তের নমুনা পরীক্ষা করে মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে নতুন করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্তের এক কিট উদ্ভাবন করেছেন অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানী। অত্যন্ত স্বল্প সময়ে করোনা শনাক্তের এই যন্ত্রকে বিশ্বে প্রথম ‘যুগান্তকারী
আমাদের শরীরে আছে সায়টিক নামে একটি স্নায়ু, যা মেরুদণ্ডের লাম্বার স্পাইনের শেষ দিকের কশেরুকা বা ভাটিব্রারা এল ৩, ৪, ৫ এবং সেকরাল স্পাইনের এস ১ কশেরুকা বা ভাটিব্রারা থেকে ঊরুর
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে যেসব দেশ সফল হয়েছে তারা বেশি বেশি টেস্ট করার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে; কিন্তু সংক্রমণের চার মাস পেরিয়ে গেলেও এ দেশে এখনো ৬৪ জেলায় ল্যাব স্থাপন তো দূরের
করোনাভাইরাস মহামারি আরও খারাপ আকার ধারণ করবে বলে সতর্ক করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সদর দপ্তরে আয়োজিত এক ভার্চ্যুয়াল সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির মহাপরিচালক তেদরোস
জুলাই মূত্রথলির ক্যানসার সচেতনতা মাস। যেসব কারণে মূত্রথলির ক্যানসার ক্যানসার হয়, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ধূমপান বা তামাক সেবন [নারীর চেয়ে পুরুষের মধ্যে ধূমপানের অভ্যাস বেশি থাকায় পুরুষ-নারী ক্যানসারের হার
নতুন করে গবেষণায় প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস নিয়ে আরও ভয়ংকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। বিশেষজ্ঞদের এক গবেষণায় দেখা গেছে, আক্রান্ত ব্যক্তি সেরে ওঠার দুই মাস পরও তার শরীরে ভাইরাসটির নানা উপসর্গ থেকে যাচ্ছে।
বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের চারমাস পরও এর হার ঊর্ধ্বগতি, ধীরে ধীরে তা প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে। এই সময় নমুনা পরীক্ষা ব্যাপক হারিয়ে বাড়িয়ে লকডাউন কার্যকর ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ বিভিন্ন
বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা গত ছয় সপ্তাহে দ্বিগুণ হয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। তারপরও সংস্থাটি মনে করছে, এই মহামারি এখনো নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার