করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ মানুষের শরীরে যেসব ক্ষতি করে তার একটি হচ্ছে, অনেকেরই রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায়। একজন সুস্থ ব্যক্তির রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা থাকে ৯০ থেকে ১০০ ভাগ। অক্সিজেনের মাত্রা
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার দুই ডোজ টিকার কার্যকারিতা নিয়ে গবেষণা করেছেন গবেষকরা। গবেষণার ফলাফলে ৯৩ শতাংশ ব্যক্তির শরীরে করোনাভাইরাস প্রতিরোধী অ্যান্টিবডির প্রমাণ পেয়েছেন তারা। ঢাকা মেডিকেল কলেজের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন স্পার্ম কাউন্ট কমিয়ে দেয় বা ধ্বংস করে শুক্রাণু। ফলে শরীরের শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়। এমন জল্পনা চলে আসছে। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, ফাইজার-মডার্নার মতো সজঘঅ ভ্যাকসিন
সস্তা স্টেরয়েড ওষুধ করোনা ভাইরাসে মৃত্যু ঠেকাতে পারে। এই আবিষ্কারের ঠিক এক বছর পর গবেষকরা এখন বলছেন, তারা নতুন একটি জীবন রক্ষাকারী চিকিৎসার পথ খুঁজে পেয়েছেন। তবে বেশ ব্যয়বহুল এই
কোভিড-১৯ থেকে কার্যকর সুরক্ষা পাওয়ার জন্য সবাইকে টিকার তৃতীয় ডোজ নিতে হবে কিনা, সেজন্য একাধিক টিকার প্রয়োগ করা যাবে কিনা, এই বিষয়ে যুক্তরাজ্যে এই সপ্তাহে একটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয়েছে।
চোখের পাতার ওপরে বা ভেতরের অংশে ব্যথা হতে পারে। চোখের পাতার ব্যথা সাধারণত চুলকানি ও জ্বালাপোড়ার কারণে হয়ে থাকে। চোখে বাইরে থেকে কিছু গেলে, ইনফেকশনের জন্য চোখ চুলকালে বা চোখের
বাংলাদেশে আসা ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকার প্রয়োগ আগামী সপ্তাহের শেষ থেকে শুরুর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গতকাল বুধবার সংবাদ বুলেটিনে অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম জানান, আগে থেকেই যারা নিবন্ধন
করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেই ভারতে বেড়েছে ছত্রাকজনিত রোগ। গত কয়েকদিন ধরে দেশটিতে ‘ব্ল্যাক ফাঙ্গাস’ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েছে। পাশাপাশি ধরা পড়েছে ‘হোয়াইট ফাঙ্গাস; আক্রান্ত রোগীও। ভারতীয় চিকিৎসকরা বলছেন, কালো ছত্রাকের চেয়ে
ভারতে ভয়াবহ আকার ধারণ করার পর বাংলাদেশেও শনাক্ত হয়েছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস বা কালো ছত্রাক। এখনো পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী গবেষকরা বলছেন, সাধারণত করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মাঝেই দেখা গেছে এই ছত্রাকের উপস্থিতি।দেশে
দীর্ঘ কর্মঘন্টার কারণে বছরে কয়েক লাখ মানুষ মারা যান। এ তথ্য দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, শুধু ২০১৬ সালে দীর্ঘ কর্মঘন্টার কারণে বিশ্বে মারা গেছেন কমপক্ষে ৭ লাখ ৪৫ হাজার