আরেকটা বছর আমাদের জীবন থেকে বিদায় নিচ্ছে। তবে অন্যান্য বছর যেভাবে গেছে, এ বছরটি সেভাবে কাটেনি। ‘কান্না হাসির দোলা দোলানো পৌষ ফাগুনের খেলা’র মধ্য দিয়ে এ বছরটা যায়নি। এ বছরটা
নিয়ম-নীতি না মেনে পুঁজিবাজারে ব্যবসা পরিচালনা করা এবং তথাকথিত Sponsor/Director-দের ইচ্ছামতো ও নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করে লিস্টেড কম্পানিগুলো পরিচালনা করার দিন শেষ। সরকারপ্রধানের কঠোর নির্দেশ এবং বিএসইসির কঠোর অবস্থানের কারণে
ভারতে মোগল সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত দীন-ই-ইলাহি ধর্ম টিকেনি। শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহ কাশ্মিরি পণ্ডিতদের সাহায্যে ‘সীরী আকবর’ নামে হিন্দু ধর্মগ্রন্থ উপনিষদের অনুবাদ ছাড়াও তার লেখা পাঁচটি গ্রন্থের মধ্যে হিন্দু
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনায় প্রণোদনা একটি বিশেষ স্থান করে নিয়েছে। আমরা জানি, পোশাকশিল্পের জন্য সরকার বিপুল অঙ্কের প্রণোদনা দেয়। অর্থনীতি শাস্ত্রের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হল ব্যক্তি এবং যৌথভাবে সংঘবদ্ধ মানুষের স্বার্থের
দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অনেক অর্জন রয়েছে কিন্তু সাম্প্রতিক কালে এসব অর্জনে ভাটা স্পষ্ট। হবেই না কেন, মেধাবী শিক্ষক, মানসম্মত শিক্ষা আর জ্ঞান উৎপাদনের পরিবর্তে দিন দিন প্রাধান্য পাচ্ছে
আইনের চিরচেনা ‘আপন গতি’ হাজি সেলিমের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে বিচারাধীন পুরোনো মামলাটিকে নড়াচড়া করতে সাহায্য করেছে। এই আপন গতি নিয়ে আমাদের সংবাদ–সাহিত্য ইতিমধ্যে কম ঋদ্ধ হয়নি। যুগে যুগে এর রূপ
১৯৭০ সালে ছেলেটির শাশুড়ি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলেন- বাবা, তুমি ভবিষ্যতে কী হতে চাও? তোমার স্বপ্ন কী? তখন তিনি বলেছিলেন- ‘আমি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে চাই।’ সেই ছেলেটির স্বপ্ন আজ পূরণ হতে
দুর্ঘটনার মৃত্যু যেখানে মেনে নিতে কষ্ট হয়, সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে নির্যাতনের শিকার হয়ে মৃত্যুর ঘটনা কত যে কষ্টের ভুক্তভোগী পরিবার ছাড়া কেউ অনুধাবন করতে পারেন না। সাম্প্রতিক সময়ে
দেশে ইসলামী বন্ড ‘সুকুক’ চালু করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার। সাম্প্রতিক সময়ে এ নিয়ে দেশে সেমিনার ও লেখালেখি হচ্ছে। এ নিয়ে আলাপ-আলোচনা এবং দেশে ইসলামী ব্যাংকিংয়ের প্রসার থেকে একটি বিষয়
দেশ ও বিশ্বপরিম-লে শেখ হাসিনা আজ গণতন্ত্র, উন্নয়ন, ন্যায়বিচার ও শান্তির প্রতীক। তারই নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বসভায় শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে। এক সময়ের ক্ষুদ্র অর্থনীতির দেশটি আজ আবির্ভূত