দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধোত্তর স্বাধীন দেশগুলোতে বিশেষত উপমহাদেশের ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে পাশ্চাত্য ধাঁচের গণতন্ত্র অনুসৃত হচ্ছে। এ ধারার গণতন্ত্র এসব দেশে দুর্নীতি ও বৈষম্য বিস্তারে কতটা পারঙ্গম তা আমরা হাড়ে হাড়ে
আজ এই দিনে ২৭ এপ্রিল ১৯৬২ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রাণপুরুষ শেরে-বাংলা এ কে এম ফজলুল হক আমাদের ছেড়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছেন। তাকে স্মরণে রেখে সংক্ষিপ্ত রাজনৈতিক ধারাবাহিকতা এখানে তুলে ধরা
মহাগ্রন্থ আল-কুরআন শুধু ধর্মীয় গ্রন্থই নয়, বরং এটি আইনের উৎসগ্রন্থও। ধর্ম বলতে যা বোঝায়, সেই সব বিষয়ের পাশাপাশি পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনের সব সমস্যার সমাধানে দিকনির্দেশনা রয়েছে এতে দেড়
একটি দেশ কত উন্নত তা বোঝার জন্য পরিবেশবিদ্যা পড়তে হয় না; দেশটির রাজধানীর চিত্র দেখলে অনুধাবন করা যায়, দেশটি কত উন্নত কিংবা কত দূষণমুক্ত। এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর বেশুমার
শ্রীলংকা যে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েছে তা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক। অর্থনীতিবিদ, উন্নয়ন গবেষক এবং নীতিনির্ধারকসহ সবাই গভীরভাবে শ্রীলংকার এই পরিস্থিতি নিয়ে ভাবছেন এবং নিজ নিজ অভিমত দিচ্ছেন। কেউ কেউ সংকট উত্তরণের
অধিকাংশ অর্থনৈতিক সূচকে পিছিয়ে পড়লেও অর্থপাচারে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গেøাবাল ফিন্যানশিয়াল ইন্টিগ্রিটি (জিএফআই) এক প্রতিবেদনে বলেছিল, বিদেশে টাকা পাচারে দক্ষিণ এশিয়ায় দ্বিতীয় অবস্থানে এখন
জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও ইতিহাসের প্রফেসর জেমস হার্শবাগ ইউক্রেন সঙ্কট নিয়ে বলেছেন, ‘এটা অনেকটা শীতলযুদ্ধের প্রতিধ্বনি’। লড়াইটা আদতে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে রাশিয়ার সেই পুরনো আধিপত্যের লড়াইয়ের ধারাবাহিকতা। মস্কো-ওয়াশিংটন দ্বন্দ্বের
উন্নত দেশগুলোর মতো বাংলাদেশেও অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি সামাজিক সুরক্ষা ও কল্যাণে নীতিমালা প্রণয়ন, সংস্কার, পুনর্গঠনে অব্যাহত প্রয়াস প্রশংসনীয়। সরকার পেনশন ব্যবস্থায় পরিবর্তনসহ সংস্কার, দুস্থ মহিলা ভাতা, বৈশাখী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা
একটি স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিল। অল্প সম্পদের সুষমবণ্টন, বৈষম্যহীন সমাজব্যবস্থা, আইনের শাসন নিশ্চিতকল্পে স্বাধীন বিচার বিভাগের নিশ্চয়তা ইত্যাদি নানাবিধ মৌলিক চাহিদা পূরণের স্বপ্ন নিয়েই মানুষের মনে স্বাধীনতার স্বপ্নের বীজ
শ্রীলঙ্কায় যা ঘটছে তা দেখে আমরা গভীরভাবে ব্যথিত। ১২ এপ্রিল থেকে দেশটি সব বিদেশি ঋণের কিস্তি ফেরত দিতে পারবে না বলে নিজেই ঋণখেলাপি হিসেবে এক ব্যতিক্রমী ঘোষণা দিয়েছে। এটি নিঃসন্দেহে