1. tasermahmud@gmail.com : admi2017 :
  2. akazadjm@gmail.com : Taser Khan : Taser Khan
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৫:৫৯ অপরাহ্ন
নিউইয়র্ক

ভারী বর্ষণে বন্যা, নিউইয়র্কে জরুরি অবস্থা জারি

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ভারী বর্ষণের ফলে বন্যা হওয়ায় শহরটিতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। শুক্রবার শহরের অনেক পাতাল রেল, সড়ক এবং মহাসড়ক প্লাবিত হয়েছে। এছাড়া লগারদিয়া বিমানবন্দরের কমপক্ষে একটি টার্মিনাল বন্ধ

বিস্তারিত...

নিউ ইয়র্কের আদালতে ট্রাম্পের ধাক্কা

সম্পত্তির দাম বাড়ানো মামলায় বড় ধাক্কা খেলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিউ ইয়র্কে ব্যবসা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। ব্যাংকে এবং বীমায় নিজের সম্পত্তির দাম বাড়িয়ে দেখিয়েছেন ট্রাম্প। মূলত লোন পাওয়ার সুবিধার জন্য

বিস্তারিত...

জাতিসংঘের সামনে স্টেট বিএনপির বিক্ষোভ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মিথ্যা মামলা ও সাজা প্রত্যাহারের দাবিতে নিউইয়র্কস্টেট বিএনপির আয়োজনে বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন

বিস্তারিত...

বিভক্ত ফোবানা সম্মেলনগুলোর পর্দা উঠছে আজ

ফেডারেশন অব বাংলাদেশি এসোসিয়েশন ইন নর্থ আমেরিকা ফোবানায় এবারও ঐক্য অধরা থেকেই গেলো। নতুন প্রজন্ম এবং প্রবাসী নানা পেশা ও শ্রেণীর বাংলাদেশিরা এবার অন্তত ফোবানা সম্মেলন ঐক্যবদ্ধভাবে হবে এমন প্রত্যাশা করলেও সে আশায় গুড়ে বালি হয়েছে। ফোবানা সৃষ্টির ইতিহাসে এবারেই সবচেয়ে বেশি সম্মেলন হচ্ছে। এর মধ্যে তিনটি সম্মেলন হচ্ছে কানাডায় আর একটি হচ্ছে টেক্সাসের ডালাসে। আজ শুক্রবার সম্মেলনগুলোর পর্দা উঠছে। ফোবানার এমন অনৈক্য এবারও হতাশ করেছে বাংলাদেশিদের। কানাডার টরেন্টো শহরে এগলিন্টন এন্ড ডন ভ্যালি পার্ক হাইওয়ের কর্ণারে ডন ভ্যালি হোটেল কেন্দ্রিক ফোবানা সম্মেলনের আয়োজক সংগঠন হচ্ছে বাংলাদেশ সোসাইটি এস সি। রাসেল রহমান হচ্ছেন এই সম্মেলনের আহ্বায়ক। গিয়াস আহমেদ এই সম্মেলনের চেয়ারম্যান এবং কার্যত তার নেতৃত্বেই অনুষ্ঠিত হবে ডন ভ্যালি হোটেলে তিনদিনব্যাপী ফোবানা সম্মেলন। ফোবানার এই সম্মেলনের নির্বাহী সদস্য সচিব হচ্ছেন খোকন রহমান। অপরদিকে টরেন্টো শহরেই কানাডিয়ান ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি আরেকটি সম্মেলনের আয়োজক সংগঠন। আবুল আজাদ এই সম্মেলনের আহ্বায়ক। নিউইয়র্কের আলী ইমাম শেরাটন সেন্টার সম্মেলনের চেয়ারম্যান এবং শাহনেওয়াজ মেম্বার সেক্রেটারি। তবে শাহ নেওয়াজেই এই সম্মেলনের মূল ব্যক্তি। এদিকে কানাডায় বাংলাদেশি অধ্যুষিত অন্যতম শহর মন্ট্রিয়লে ৩৭তম ফোবানার অরো একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।  স্থানীয় শেরাটন নাভাল হোটেলে অনুষ্ঠেয় এ সম্মেলনের স্বাগতিক সংগঠন বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব মন্ট্রিয়েল। দেওয়ান মনিরুজ্জামান মন্ট্রিয়েল সম্মেলনের আহ্বায়ক এবং চেয়ারম্যান ফ্লোরিডার আতিকুর রহমান। ফোবানার অপর দুটি ভগ্নাংশ টেক্সাসের ডালাস শহরে আয়োজন করছে পৃথক দু’টি সম্মেলন। বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব নর্থ টেক্সাস-বান্ট একটি সম্মেলনের স্বাগতিক সংগঠন। হাসমত মোবিন এই সম্মেলনের আহ্বায়ক। ১৯৮৭ সালে একটি সুনির্দিষ্ট আদর্শ, উদ্দেশ্য ও স্বপ্ন নিয়ে ফোবানার পথ চলা শুরু হয়েছিলো। লক্ষ্য ছিলো উত্তর আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে পারস্পরিক সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি, ভ্রাতৃত্ব বোধ সৃষ্টি করা। বাংলাদেশের জাতীয় ইতিহাস, ঐতিহ্য, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতির ধারা উত্তর আমেরিকার বাংলাদেশি কমিউনিটিতে জাগরুক রাখা। দেশ ও প্রবাসের মাঝে সেতু বন্ধন সৃষ্টি। প্রবাসী বাংলাদেশিদের নানাবিধ সমস্যা চিহ্নিত করে সম্মিলিতভাবে তা সমাধানে ব্রতী হওয়া ইত্যাদি কল্যাণকর কর্মকা- চালানো। মোটকথা ফোবানার উদ্যোগ আয়োজনই ছিলো বাংলাদেশিদেরকে ঘিরে। ১৯৮৭ সালে ফোবানা প্রতিষ্ঠা ছিলো সময়োচিত। তৎকালীণ বাংলাদেশি কমিউনিটির চাহিদা ও সময়ের দাবির প্রেক্ষিতেই তখন গোড়াপত্তন ঘটেছিলো ফোবানার। আজকের বাংলাদেশি কমিউনিটির চাহিদা পূরণের ধারে কাছেও নেই ফোবানা। নূতন প্রজন্মের কথা বলে তাদের সাথে করা হচ্ছে বাহাস । ফোবানা সম্মেলনেই একসময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, ঔপন্যাসিক, নামকরা শিল্পী এবং প্রবাসের মূলধারার রাজনীতিবিদরা অংশ নিতেন। এখন তেমনভাবে তা হয় না। এখনো সময় আছে নেতৃত্ব নিয়ে কোন্দল বন্ধ করে, একই ছাতার নিচে আসার। গিয়াস আহমেদের সংবাদ সম্মেলন ফোবানা সম্মেলনের সর্বশেষ প্রস্তুতি, আলী ইমাম ও শাহ নেওয়াজের নেতৃত্বাধীন ফোবানা নিয়ে গত ২৩ আগস্ট অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদ জানাতে গত ২৮ আগস্ট সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন পার্টি হলে পাল্টা সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ, ডা. মাসুদুর রহমান, আবু জোবায়ের দারা, আসেফ বারী টুটুল, খন্দকার ফরহাদ, মোহাম্মদ মহসীন, আজাদ হোসেন, কাজী তোফায়েল ইসলাম, মফিজুর রহমান  রুমি, রিয়াজ রহমান প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলনে গিয়াস আহমেদ বলেন, গত ২৩ আগস্ট সংবাদ সম্মেলন করে আলী ইমাম, শাহ নেওয়াজ এবং মোহাম্মদ হোসেন খানরা মিথ্যাচার করেছেন। ১৯৮৮ সাল থেকে কমিউনিটি এবং ফোবানার সঙ্গে জড়িত। অনেকে তখন কমিউনিটিতেও ছিলেন না। গত বছরের আগের বছর ওয়াশিংটন ফোবানা সম্মেলন আমরা দিতে না করেছিলাম, কিন্তু তারা দিয়ে সেখান থেকে অপমান হয়ে এসেছেন। সেই সম্মেলনে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার কথা ছিল। মোহাম্মদ  হোসেন খানরা পুরো কমিটি না করে ১৩ সদস্যের কমিটি করেছিলেন এবং বলেছিলেন নিউইয়র্কে এসে পরবর্তী নাম সংযোজন করবেন। কিন্তু ওয়াশিংটন থেকে আসার পর তিনি কোনো মিটিংই করেননি। গিয়াস আহমেদ, গত বছরের মন্ট্রিয়েল সম্মেলনে আমাকে চেয়ারম্যান করা হয়। সম্মেলনে আমাদের লোকজনই বেশি ছিলেন। তারপরও সমঝোতার খাতিরে শাহ নেওয়াজকে সদস্য সচিব করা হয় এবং সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় পরবর্তীতে বছর শাহ নেওয়াজকে চেয়ারম্যান করা হবে। আমরা সবাই সেখানে স্বাক্ষর করি। আলী ইমাম সাইন করেছেন, আমি সাইন করেছি, তৌফিক এজাজ সাইন করেন, আবু জোবায়ের দারা সাইন করেন। এখন তারা বলছেন, আমরা কমিটি করতে ব্যর্থ হয়েছি। তিনি একটি পত্রিকার কাটিং দেখিয়ে বলেন, আলী ইমামের নেতৃত্বে সভা হয় এবং ৯ জনকে  কো-অপ্ট করা হয়। সেই কমিটির কেউ জানেন না, আমি ইমামকে কীভাবে চেয়ারম্যান করা হলো? চেয়ারম্যান হিসেবে আমিও জানি না। তাছাড়া আমি তাকে ফোন বা মেসেজ করিনি বলে যে তথ্য দিয়েছেন তা-ও সত্য নয়। আমি তাকে বারবার ফোন করেছি এবং মেসেজ করেছি। আমি কাজ করিনি, এটা কীভাবে বলেন? আমরা মিটিং করে কানেকটিকাটে সম্মেলন দিই, গঠনতন্ত্র তৈরি করি, কমিটি করার জন্য একাধিক বৈঠক করেছি। কমিটি করতে গিয়ে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদ নিয়ে আমাদের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়। সেই বিরোধও শেষ হয় শাহ নেওয়াজের অনুষ্ঠানে আমরা যখন যোগ দিই। তিনি বলেছিলেন আমিই চেয়ারম্যান। পরবর্তীতে আমরা সঙ্গে যোগ না করলে তিনি অবৈধ চেয়ারম্যান নিয়োগ করেন আর স্টিয়ারিং কমিটির অধিকাংশ সদস্য আমাদের সঙ্গে তিনি বা তারা কীভাবে সিদ্ধান্ত নেন? কীভাবে আলী ইমামকে নিয়োগ দেন? এটা আসলে পুকুর চুরি নয়, সাগর চুরি। ডা. মাসুদুর রহমান বলেন, ফোবানা স্টিয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যান গিয়াস আহমেদ। তারা এখন মিথ্যাচার করছে। কারণ সব সিদ্ধান্তে তাদের স্বাক্ষর রয়েছে। মিথ্যাচার যারা করে তাদের সঙ্গে থাকা যায় না।

বিস্তারিত...

যুক্তরাষ্ট্রে ৩৬ লাখ কর্মী ওভারটাইম সুবিধা পাচ্ছে

বাইডেন প্রশাসন বুধবার নতুন একটি আইনের প্রস্তাব করেছেন। এর ফলে আরো ৩৬ লাখ মার্কিন শ্রমিক ওভারটাইম বিল পাওয়ার উপযুক্ত বিবেচিত হবেন। তিনি কার্যত আদালতের মাধ্যমে অকার্যকর হয়ে পড়া ওবামা-আমালের একটি নীতিই আবার সামনে নিয়ে এসেছেন। নতুন আইনে বলা হয়েছে, বছরে ৫৫ হাজার ডলারের কম আয় করে, এমন তথাকথিত হোয়াইট কালার শ্রমিকদের ওভারটাইম প্রদান করতে হবে। এই আইনে আরেকটি তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তনের কথা বলা হয়েছে। তা হলো প্রতি বছর বেতন স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাড়ানোর কথাও এই আইনে বলা হয়েছে। শ্রম অধিকারকর্মী এবং লিবারেল আইনপ্রণেতারা দীর্ঘ দিন ধরেই ওভারটাইম সুরক্ষার কথা বলে আসছিলেন।  অবশ্য নতুন আইনটি কার্যকর হতে আরো কয়েক মাস সময় লাগবে এবং বেশ কিছু প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যাবে। নতুন আইনটি খুচরা বিক্রেতা, খাবার, আতিথেয়তা, কারখানা এবং অন্যাণ্য শিল্পে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, এখানকার শ্রমিকরা ওভারটাইম বিল পাওয়ার অধিকারী হবে। এক বিবৃতিতে লেবারের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক জুলি সু বলেন, ‘আমি অনেক দিন ধরে শুনে আসছি যে শ্রমিকদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা অতিরিক্ত পরিশ্রম করানো হলেও তাদের কোনো বাড়তি পারি¤্রমিক দেওয়া হয় না। একদিকে তাদের বেতন কম। তারপর বাড়তি শ্রমের কোনো মূল্য পান না। অর্থাৎ তাদের আত্মত্যাগের মূল্যায়ন হচ্ছে না।’ তবে নতুন আইনটিকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে ব্যবসায়ী গ্রুপগুলো। উল্লেখ্য, ওবামার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় বাইডেন একই ধরনের আইন জারি করে ওভারটাইম পাওয়ার অধিকারীদের বেতন ৪৭ হাজার ডলারে নির্ধারণ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু অনেক উদার আইনপ্রণেতা ও ইউনিয়ন তা বাড়িয়ে ৫৫ হাজার ডলার করার দাবি জানিয়ে আসছিলেন। ‘ফেয়ার লেবার স্ট্যান্ডার্ড অ্যাক্ট’ অনুযায়ী সপ্তাহে ৪০ ঘণ্টা কাজের পর শ্রমিকরা প্রায় প্রতি ঘণ্টার জন্য ওভারটাইম পাওয়ার উপযুক্ত। তবে নির্দিষ্ট মাত্রার নিচে না থাকলে নির্বাহী, প্রশাসনিক বা পেশাদার ভূমিকায় থাকা বেতনভুক কর্মীরা তা পাবেন না। বামপন্থী ‘ইকোনমিক পলিসি ইনস্টিটিউট’ হিসাব দিয়েছে যে ট্রাম্প আমলের নীতি অনুযায়ী প্রায় ১৫ ভাগ পূর্ণকালীন বেতনভুক কর্মী ওভারটাইম পাওয়ার উপযুক্ত। আর নতুন আইন অনুযায়ী, ২৭ ভাগ পূর্ণকালীন বেতনভুক শ্রমিক ওভারটাইম বিল পাবেন।

বিস্তারিত...

নিউইয়র্কে এখন আজান হবে মাইকে

‘কে ওই শোনালো মোরে আজানের ধ্বনি/ মর্মে মর্মে সেই সুর, বাজিল কী সুমধুর, আকুল হইলো প্রাণ নাচিলো ধ্বমনী/ কি মধুর আজানের ধ্বনি’। আমেরিকা সৃষ্টির পর থেকেই হয়তো এখানে আযানের সুর

বিস্তারিত...

নিউইয়র্কের সেরা হাসপাতাল এলমহাস্ট

নিউইয়র্ক রাজ্যের সর্বোত্ম হাসপাতালের সর্বশেষ বার্ষিক তালিকায় এনওয়াইসি হেলথ +  হসপিটালস/আলমহাস্টকে অন্তর্ভুক্ত করেছে ইউএস নিউজ এবং ওয়ার্ল্ড রিপোর্ট। তালিকায় নিউইয়র্ক সিটি হেলথ + হাসপাতালের যে ১০টি স্থানের নাম দেওয়া হয়েছে, এটি তার একটি। এই প্রথম এনওয়াইসি হেলথ +  হসপিটালস/আলমহার্স্ট এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হলো। এটি নিউইয়র্ক মেট্রো এলাকায় ২৬তম এবং নিউইয়র্ক রাজ্যে ২৮তম স্থান অধিকার করেছে। হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, কিডনি সমস্যা, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমুনারি ডিজিজ (সিওপিডি), স্ট্রোক, হিপ ফ্রাকচার ও নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় হাসপাতালটির পরিষেবার কারণে তালিকায় এমন সম্মানজনক স্থান অধিকার করেছে।

বিস্তারিত...

বাংলাদেশি ননইমিগ্রান্ট শিক্ষার্থীদের ডিপোর্টেশন আতংক

আমেরিকায় পড়তে আসা ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ডিপোর্টেশন আতংক বিরাজ করছে। অনেকে দেশে গিয়ে আর যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারেন নি। জেএফকে থেকে তাদের ফেরত পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। আর ফেরত পাঠানো অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীদের

বিস্তারিত...

ফোবানা থেকে শাহ নেওয়াজকে অব্যাহতি, নতুন দায়িত্বে রাসেল

ফোবানার স্ট্রিয়ারিং কমিটির এক্সিকিউটিভ মেম্বার সেক্রেটারি থেকে শাহ নেওয়াজকে অব্যাহাত দেওয়া হয়েছে। তার স্থানে নতুন করে এক্সিকিউটিভ মেম্বার সেক্রেটারি করা হয়েছে জিআই রাসেলকে। গত ১২ আগস্ট সন্ধ্যায় জ্যাকসন হাইটসের নবান্ন

বিস্তারিত...

অ্যাওয়ার্ড পেলেন সার্জেন্ট এরশাদুর সিদ্দিকী

এনওয়াইপিডির সার্জেন্ট এরশাদুর সিদ্দিকী কমিউনিটি সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন। শনিবার বাংলাদেশ কারেকশন সোসাইটি (বিসিএস) আয়োজিত বার্ষিক সম্মাননা ও নৈশভোজ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সেবা প্রদানে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার জন্য তাকে এ সম্মাননা দেয়া হয়। বিসিএস এর পক্ষ থেকে তার হাতে অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি কাজী হাসান। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউইর্য়ক সিটির মেয়র এরিক এডামস এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউইর্য়ক কারেকশন বিভাগের কমিশনার লুইস এ মলিনা। বাংলাদেশ আমেরিকান পুলিশ এসোসিয়েশন (বাপার) ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য এনওয়াইপিডি অবঃ ডিটেক্টটিভ মাসুদ রহমান জানান, সাজের্ন্ট এরশাদ সিদ্দিক চট্টগ্রাম শহরের অদূরে কালুরঘাটের মহরা এলাকার সাইদুর রহমান তালুকদার ও রেহেনা বেগমের পুত্র। চট্টগ্রামের এই কৃতি সন্তান বিগত ২০ বছর ধরে নিউইর্য়ক ফাইনেস্ট হিসেবে বাংলাদেশি কমিউনিটিকে বিভিন্নভাবে সেবা দিয়ে আসছেন। তিনি ২০০৩ সালে এনওয়াইপিডিতে পুলিশ অফিসার হিসেবে যোগদান করেন এবং ম্যানহাটানের ১৯ প্রিসিঙ্কটে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ২০১৬ সালে সার্জেন্ট পদে পদোন্নতি পান এবং ২০১৭ সালে তাকে কমিউনিটি অ্যাফের্য়াস ব্যুরোতে নিয়োগ দেয়া হয়। তিনি বাংলাদেশি কমিউনিটি সেবা প্রদানে বয়স্কদের অপব্যবহার, অপরাধ প্রতিরোধ এবং বাংলাদেশি অভিবাসীদের অধিকার বিষয়ক বিভিন্ন কর্মশালার উপস্থাপনা ও পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন। বর্তমানে তিনি নিউইর্য়ক সিটি মেয়র এরিক এডামসের নির্বাহী সুরক্ষা ইউনিটে কর্মরত। তিনি বাংলাদেশ আমেরিকান পুলিশ এসোসিয়েশনের (বাপা) সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং বাপার বর্তমান এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ।

বিস্তারিত...

© All rights reserved © 2019-2023 usbangladesh24.com