একজন মালীর জন্য বাগানের প্রতিটি ফুল যেমন অসাধারণ গুরুত্বের হয় ঠিক তেমনি রোজাদারের জন্য রমজানের প্রতিটি দিন স্পেশাল। শুধু খাদ্য ও পানীয় থেকে মাহরুম থাকার নাম রমজান নয়; বরং রমজান
সৃষ্টির শুরু থেকে আল্লাহর নির্ধারিত প্রতি বছরে ১২ মাসের মধ্যে পবিত্র রমজান মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেন- ‘আমি এ কুরআনকে নাজিল করেছি কদরের রাত্রিতে; কদরের রাত্রি
বার্ষিক আরবি পঞ্জিকা ঘুরে মু’মিন মুসলমানের দরজায় কড়া নাড়ে মহিমান্বিত মাস রমজান। এ মাসের সম্মানে আল্লাহ তায়ালা উম্মতে মুহাম্মাদির জন্য খুলে দেন রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের দরজাগুলো। বান্দার প্রতি প্রদর্শন
রোজা ও রমজান মাস পুরোটাই বরকতময়। আল্লাহ তায়ালা বলেন, রোজা আমার জন্য, আমি নিজ হাতে এর প্রতিদান দেবো অথবা আমি নিজেই এর প্রতিদান। (বুখারি, ৭৪৯২) রোজার কাক্সিত ফল পেতে হলে
শাব্দিক অর্থে জাকাতের অনেক অর্থের মধ্যে পবিত্রতা ও ক্রমবৃদ্ধি অন্যতম। পারিভাষিক অর্থে জাকাত হলো- ধনীদের ধন-মাল থেকে আল্লাহর নির্ধারিত হারে উপযুক্ত ব্যক্তিকে প্রদান করা। আল্লাহ বলেন, ‘…এবং তোমরা আল্লাহর সন্তুষ্টির
মাহে রমজান মাস বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের জন্য আল্লাহ তায়ালার প থেকে এক অনন্য উপহার। ইসলামী বর্ষপঞ্জির অর্থাৎ হিজরি সনের নবমতম এই মাস আরবি ১২টি মাসের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ মাস। আর এই মর্যাদার
মুসলমানদের পবিত্র ও শ্রেষ্ঠতম মাস রমজানুল মুবারক। গুরুত্ব ও বরকতের দিক দিয়ে রমজান মাস অন্য মাস থেকে ভিন্ন। রোজাকে রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের দিকে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে এবং একে আত্মিক,
পাঁচ স্তম্ভবিশিষ্ট জীবন-পদ্ধতির ঐশ্বরিক নিরাপদ আবাসগৃহের নাম ইসলাম। মাহে রমজানের সিয়াম সাধনা ইসলামের অন্যতম ব্যতিক্রমী এক ইবাদত; যা কল্যাণে, সওয়াবে ও বিবিধ উপকারিতায় স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যে ভাস্বর। আজ পবিত্র রমজানের এগারোতম
রমজান মুসলিম উম্মাহর দরবারে সংযম, আত্মত্যাগ, আত্মশুদ্ধির বার্তা বয়ে আনে। সারা দিনের সাওম পালন শেষে সূর্যাস্তের আগে ইফতার নিয়ে অপেক্ষমাণ মু’মিন বান্দা আল্লাহর প্রতি একনিষ্ঠ আনুগত্যের বলিষ্ঠ দৃষ্টান্ত স্থাপন করে।
চলতি বছর সদাকাতুল ফিতর (ফিতরা) জনপ্রতি কত টাকা নির্ধারণ হবে তা আগামীকাল রোববার জানা যাবে। এদিন ফিতরার হার নির্ধারণে জাতীয় ফিতরা কমিটির সদস্যদের বৈঠকের পর এ বিষয়ে জানানো হবে। আজ