করোনা ভাইরাসের থাবায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাকশিল্প খাত স্থবির হয়ে পড়েছে। এ খাতের রপ্তানি ঠেকেছে তলানিতে; একের পর এক বন্ধ হচ্ছে কারখানা। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে শ্রমিকদের ওপর। অধিকাংশ কারখানায়ই হিড়িক
আর্থিকভাবে শক্তিশালী এবং ব্যক্তি, সরকার ও বেসরকারি খাতের অর্থের উৎস ব্যাংক খাত। উদ্যোক্তা হিসেবে উচ্চ মুনাফা এবং কর্মকর্তা হিসেবে মোটা অঙ্কের বেতনের নিয়তান্ত্রিকভাবে পরিচালিত নিশ্চিত ক্ষেত্র দেশের ব্যাংকগুলো। অথচ করোনার
বাংলাদেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির ক্ষতি কাটাতে ৭২ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক প্রণোদনার প্যাকেজ ঘোষণা করেছে সরকার। কিন্তু আর্থিক প্রণোদনা কী? কারা পাবেন এই প্রণোদনা? কীভাবে তাদের দেয়া হবে? করোনাভাইরাসের কারণে
ব্যক্তিগত ভ্রমণ কোটার বিপরীতে গ্রাহকদের ব্যাংক হিসাবের বিপরীতে আন্তর্জাতিক ডেবিট কার্ড ইস্যু করার সুযোগ দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। এই কার্ডেও আন্তর্জাতিক ক্রেডিট কার্ডের মতোই সব ধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে। ভ্রমণ কোটার
করোনাভাইরাস মহামারিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে তিন ব্যাংক। আরও কিছু ব্যাংক তাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন কমাবে বলে জানা গেছে। বেতন কমানো তিন ব্যাংক হলো- সিটি ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও
২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ১ লাখ ৯৮ হাজার ৬৪১ কোটি টাকা ব্যয় হবে ঋণের সুদ, ভর্তুকি-প্রণোদনা ও সরকারি চাকুরেদের বেতন-পেনশন পরিশোধে। এ অর্থ মোট বাজেটের এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি। গত বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী
করোনাভাইরাস মহামারিতে বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে সচল করা, রাজস্ব আয় ও বিনিয়োগ বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির নামে ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে অপ্রদর্শিত বা কালোটাকা সাদা করা ও অর্থপাচারকে সুকৌশলে বৈধতা দেয়ার অভূতপূর্ব
ব্যাংকের মুনাফা বণ্টনের কঠোর নীতি থেকে সরে আসছে বাংলাদেশ ব্যাংক। শিথিল হচ্ছে ব্যাংকের মুনাফা বণ্টন নীতিমালা। স্থানীয় হোক বা বিদেশী হোক ব্যক্তিশ্রেণী হলেই নগদে লভ্যাংশ পাবেন ব্যাংকের বিনিয়োগকারীরা। আজ বুধবার
করোনার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় অবদান রাখা তৈরি পোশাক শিল্প মহা বিপর্যয়ের মুখে। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে পোশাক কারখানাগুলো একের পর এক বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ
বিশেষজ্ঞদের মতে বিধিনিষেধ আরোপের ফলে করোনাভাইরাসের বিস্তার অনেকটা ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব হয়েছে। এসব বিধিনিষেধ তুলে দিলে সংক্রমণের সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পাবে। তবে যেভাবে বড় বড় শহর বন্ধ রাখা হচ্ছে এবং