যাত্রাবাড়ীর শহিদ ফারুক রোডের একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিষ্ফোরনে আগুনের ঘটনায়একই পরিবারের শিশুসহ ৩ জন দগ্ধের হন। দগ্ধ বাবা-মায়ের মৃত্যুর পর তাদের ৩ বছরের শিশু সন্তান রাফিয়াও চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় সে জাতীয় বার্ণ ইনিষ্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় বার্ন ইনিস্টিউটের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান বলেন, ‘তার শরীরের ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।’
এর আগে একই ঘটনায় চিকিৎসাধীন থেকে তার মা ইতি বেগম (৩০) ও বাবা মো. রিপন মিয়া (৪০) মারা গেছেন।
শিশুটির মৃত্যুর পর আর কেউই বেঁচে রইল না ওই পরিবারে। একে একে দগ্ধ ৩ জনই মারা গেলেন।
উল্লেখ, গত বুধবার দিবাগত রাতে যাত্রাবাড়ির শহিদ ফারুক রোডের একটি বাসায় জমা গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনে স্বামী, স্ত্রী ও শিশু সন্তান দগ্ধ হয়েছিলেন। তাদেরকে ওই রাতেই জাতীয় বার্ণ ইনিস্টিউটে ভর্তি করা হয়েছিল। তার গ্রামের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলায় বলে জানা যায়।
Leave a Reply