1. tasermahmud@gmail.com : admi2017 :
  2. akazadjm@gmail.com : Taser Khan : Taser Khan
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করল সরকার জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল ঢাবির হলে যুবককে পিটিয়ে হত্যা, ২ ছাত্র আটক আইন হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারও নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে যুবককে পিটিয়ে হত্যা, যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ শেখ হাসিনার কী করা উচিত, জানালেন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট সাড়ে ২০ লাখ খরচেই চালু হচ্ছে কাজীপাড়া মেট্রো স্টেশন বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার : যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের প্রতি যে আহ্বান জানালো টিআইবি সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দেয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বললেন মির্জা ফখরুল খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধানকে অপহরণ ১০ সাবেক সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

মূত্রথলির ক্যানসার এবং করণীয়

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই, ২০২০

জুলাই মূত্রথলির ক্যানসার সচেতনতা মাস। যেসব কারণে মূত্রথলির ক্যানসার ক্যানসার হয়, তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ধূমপান বা তামাক সেবন [নারীর চেয়ে পুরুষের মধ্যে ধূমপানের অভ্যাস বেশি থাকায় পুরুষ-নারী ক্যানসারের হার ৪.১]। ধূমপান ছাড়া অন্যান্য যেসব কারণে ব্লাডার ক্যানসার হয়, তার মধ্যে আছে কাপড়ের রঙ, অ্যাসবেস্টল ফাইবার, ক্যানসারের ওষুধ ও বিলহারজিয়াস্টিসস। পেটের উপরিভাগ পেছনের দুদিকে দুটি কিডটি থাকে। এখানে রক্ত শোধন করে প্রস্রাব তৈরি হয় এবং রক্তের দূষিত পদার্থ, গ্যাস প্রস্রাবের সঙ্গে মিশে ইউরেটার দিয়ে মূত্রথলিতে গিয়ে জমা হয়।

৪৫০ মিলিলিটার পর্যন্ত মানুষ প্রস্রাব না করে থাকতে পারে। ৬০০ মিলিলিটার জমা হলে ব্যথা অনুভূত হতে থাকে। এ প্রস্রাবের থলিতে বিভিন্ন রোগের মতো ক্যানসারও হতে পারে। মূত্রথলিতে এ রোগ সংক্রমণ খুবই সহজ। কারণ প্রস্রাবের রাস্তা দিয়ে সহজে কোনো জীবাণু কিংবা ভাইরাস প্রবেশ করতে পারে, বিশেষ করে যৌনমিলনের সময়। এটি পুরুষের তুলনায় নারীর ক্ষেত্রে বেশি হয়ে থাকে। কারণ নারীদের প্রস্রাবের রাস্তা পুরুষের তুলনায় ছোট। প্রস্রাবের সঙ্গে রক্ত যাওয়ার সময় ব্যথা থাকতে পারে, নাও থাকতে পারে।

তবে জমাট রক্ত বেল হলে প্রায় নিশ্চিতভাবে ধরে নেওয়া যায় যে, টিউমার হয়েছে। এ ছাড়া ব্যথা, প্রস্রাব করতে কষ্ট পাওয়া এবং বিলম্ব করতে না পারা এসব লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এ জন্য রক্ত পরীক্ষা, প্রস্রাব, আল্ট্রাসনোগ্রাফি সস্টোঙ্কোফ বায়োপসি, এমআরআই ইত্যাদি পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে। সূচনায় ধরা পড়লে সিস্টোস্কোপির মাধ্যমে টিউমার পুরোপুরি তুলে দিলে নিরাময় সম্ভব। মাংসের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে প্রথমে কয়েক কোর্স কেমোথেরাপি দিয়ে পক্ষে রেডিওথেরাপি দিতে হয়। [মূত্রথলি ভেতরের আবরণে উপরিভাগে থাকলে থলির ভেতর ইন্ট্রাভেসিকেল ইনজেকশন পুশ করে নির্দিষ্ট সময় রেখে বের করে দেওয়া হয়]।

আর মাংসের গভীরে বিস্তার লাভ করে থাকলে সিস্টেমিক কেমো দিতে হয় এবং কখনওবা রেডিওথেরাপি দিতে হয়। এসব ব্যবস্থায় ক্যানসার নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে অপারেশন করে মূত্রথলি ফেলে দিয়ে প্রস্র্রাব জমা করার জন্য ব্যাগ লাগিয়ে দেওয়া হয় অথবা একটি কৃত্রিম মূত্রথলি তৈরি করে দেওয়া হয়। তাই প্রাথমিক পর্যায় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা নিন, ভালো থাকুন। করোনাকালীন ঘরেই থাকুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019-2023 usbangladesh24.com