1. tasermahmud@gmail.com : admi2017 :
  2. akazadjm@gmail.com : Taser Khan : Taser Khan
বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ নিয়ে সুর পাল্টালেন স্ত্রী ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে কী কথা হলো, জানালেন মির্জা ফখরুল ভারত থেকে চিন্ময়ের মুক্তি দাবি কিসের আলামত, প্রশ্ন রিজভীর আইনজীবী হত্যার ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেফতার ৬ : প্রেস উইং চিন্ময় ইস্যুতে ভারতের বিবৃতি দেয়া অনধিকার চর্চা : উপদেষ্টা নাহিদ রয়টার্সের মনগড়া সংবাদের প্রতিবাদ জানালো সিএমপি হাইকোর্টের নজরে ইসকন-চট্টগ্রামের ঘটনা : আদালতকে পদক্ষেপ জানাবে সরকার অনির্দিষ্টকালের জন্য সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল বন্ধ ঘোষণা অহিংস গণঅভ্যুত্থানের আহ্বায়কসহ ১৮ জনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

ঈদকে ঘিরে লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার

ইউএস বাংলাদেশ ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪

ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বাজারে সব ধরনের মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আদা, রসুন, পেঁয়াজের বাজারও লাগামহীন। ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাড়ছে শসা, কাঁচা মরিচের দাম। এমনকি ঈদের এক দিন আগেও ৮০০ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না গরুর মাংস।
রাজধানীর রামপুরা, মালিবাগ, খিলক্ষেতসহ বিভিন্ন বাজারে একেকরকম দাম হাঁকাচ্ছেন বিক্রেতারা। মালিবাগে এলাচ ৩ হাজার ৬০০ টাকা, রামপুরায় ৪ হাজার টাকা। আবার লবঙ্গ রামপুরায় ১ হাজার ৭৭০ টাকা, মালিবাগে ২ হাজার টাকা। বাজারে দারচিনির কেজি ৫৬০ থেকে ৬০০ টাকা। এক মাস আগেও যা কেজিতে ৫০ টাকা কম ছিল। আর লবঙ্গ বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭৬০ থেকে ২ হাজার টাকা কেজি। প্রতি কেজি তেজপাতা বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকায়।

এ ছাড়া জয়ত্রি ৪ হাজার, জায়ফল ১ হাজার ৫০০, কাজুবাদাম ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ ও কাঠবাদাম ১ হাজার থেকে ১২শ’ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
গত সপ্তাহে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন কেজি প্রতি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায়। আদা কেজিতে ৫০ টাকা বেড়ে মানভেদে ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায় পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। দেশি রসুন ২০০ থেকে ২২০ আর আমদানি রসুন ২২০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বাজারে মাংসের চাহিদা খুব বেশি না থাকলেও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে গরু ও খাসির মাংস। রাজধানীর বাজারে ৭৮০ টাকার নিচে মিলছে না গরুর মাংস। পাশাপাশি খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১১শ’ টাকা কেজি।
ঈদকে সামনে রেখে বেড়েছে শসার দামও। এক কেজি শসা ১০০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কাঁচা মরিচের কেজি ২২০ থেকে ২৬০ টাকা, কচুরমুখি ৮০ টাকা, বেগুন ৫০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, পটোল ৪০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৪০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, পেঁপে ৬০ টাকা, ধুন্দল ৫০ থেকে ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০ টাকা, কচুর লতি ৮০ টাকা, ঝিঙা ৭০ ও শজনে ১৬০ টাকা আর প্রতিটি লাউ ৫০ থেকে ৭০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা বলেছেন, দেশে মসলার বার্ষিক বাজার এখন ১০ হাজার কোটি টাকার ওপরে। তবে এসব পণ্যের বড় অংশই আমদানিনির্ভর। পাইকারি ব্যবসায়ীদের মতে, বিশ্ববাজারে পণ্যের বাড়তি দাম এবং দেশে ডলারের মূল্যবৃদ্ধি কারণে আগের চয়ে কিছু মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019-2023 usbangladesh24.com