1. tasermahmud@gmail.com : admi2017 :
  2. akazadjm@gmail.com : Taser Khan : Taser Khan
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
রাজউক চেয়ারম্যানের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করল সরকার জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল ঢাবির হলে যুবককে পিটিয়ে হত্যা, ২ ছাত্র আটক আইন হাতে তুলে নেওয়ার অধিকার কারও নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে যুবককে পিটিয়ে হত্যা, যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ শেখ হাসিনার কী করা উচিত, জানালেন শ্রীলংকার প্রেসিডেন্ট সাড়ে ২০ লাখ খরচেই চালু হচ্ছে কাজীপাড়া মেট্রো স্টেশন বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার : যুক্তরাষ্ট্রসহ কয়েকটি দেশের প্রতি যে আহ্বান জানালো টিআইবি সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা দেয়ার বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বললেন মির্জা ফখরুল খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধানকে অপহরণ ১০ সাবেক সেনা ও পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

মানবদেহে পরীক্ষামূলক প্রয়োগ হবে ভারতের টিকা

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১ জুলাই, ২০২০

মানবদেহে পরীক্ষামূলক প্রয়োগের অনুমতি পেয়েছে ভারতের প্রথম সম্ভাব্য টিকা। কোভ্যাকসিন নামে করোনার এই টিকা ভারতে মানবদেহে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে পরীক্ষা চালানোর অনুমতি দিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি মাস থেকেই সারাদেশে এই টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে। সরকারি উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে টিকাটি। এর পেছনে কাজ করছে হায়দরাবাদভিত্তিক ভারত বায়োটেক এবং ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)।

ভারত বায়োটেকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. কৃষ্ণ এল্লা বলেন, ‘আমরা কোভিড-১৯ প্রতিরোধ করতে দেশের প্রথম টিকা আবিষ্কার করতে পেরে গর্বিত। কোভ্যাকসিন নামের এই টিকা তৈরির কাজে আইসিএমআর এবং এনআইভি আমাদের সহযোগিতা করেছে।’ এর আগে ভারতীয় বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত এই টিকার প্রি-ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এবং নিরাপত্তা ও প্রতিরোধ ক্ষমতাসংক্রান্ত ট্রায়ালের ফল সরকারকে জমা দেয় বায়োটেক। এর পরেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন কেন্দ্রীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা মানবদেহে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা চালানোর অনুমতি দিয়েছে।

চলতি বছরের ৯ মে আইসিএমআর ভারত বায়োটেকের এই গবেষণার কথা জানায়। দুই মাসেরও কম সময়ে মানবদেহে পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হয়েছে তারা। তবে টিকা তৈরির পরবর্তী পদক্ষেপগুলোতে কতটা সময় লাগতে পারে কিংবা ভ্যাকসিনটি কবে বাজারে আসতে পারে সে বিষয়টি এখনো পরিষ্কার নয়।

প্রথম দফায় মানবদেহে প্রয়োগ করে দেখা হবে এটি কেমন আচরণ করছে বা কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ঘটছে কিনা। সে ক্ষেত্রে ওষুধের উপাদানে পরিবর্তন আনা হতে পারে। এর পর দ্বিতীয় দফায় টিকাটি কী পরিমাণে মানবদেহে ব্যবহার করতে হবে তা নির্ধারণ করা হবে।

সব মিলিয়ে মাস চার থেকে পাঁচ মাস সময় লাগতে পারে বলে জানানো হয়েছে। এর আগে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে যে, দেশে ৩০টি গ্রুপ টিকা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019-2023 usbangladesh24.com