খাদ্য-বিদ্যুৎ-পানি ও জ্বালানিবিহীন গাজা। ইসরাইলি বোমায় বিধ্বস্ত জনপদ। কমপক্ষে ১০ লাখ মানুষ উদ্বাস্তু জীবন যাপন করছেন। তাদের জন্য এখন পাঠানো হচ্ছে মাত্র ২০ ট্রাক ত্রাণ। খবর বিবিসির।
মিশর-গাজা সীমান্ত রাফাহ ক্রসিংয়ে একদিকে ত্রাণবাহী ট্রাক, আরেকদিকে হাজারও মানুষ অপেক্ষায়। আপাতত শুধু ২০টি ত্রাণবাহী ট্রাককে সীমান্ত পেরিয়ে গাজায় যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
রাফাহ সীমান্ত খুলে দিতে সম্মত হয়েছেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি। প্রাথমিকভাবে সর্বোচ্চ ২০টি ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় যেতে পারবে, যা প্রয়োজনের তুলনায় অতিসামান্য।
ইসরাইল সফররত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মধ্যস্থতায় এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
বাইডেন জানান, শুক্রবার থেকে ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় ঢুকতে পারবে।
রাফাহ সীমান্ত দিয়ে গাজা থেকে কোনো মানুষ মিশরে যাওয়ার অনুমতি পাবেন কিনা, সে বিষয়ে এখনো কিছু জানানো হয়নি।
এ বিষয়ে বাইডেনকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করলে তিনি উত্তরে বলেন, আমরা মানুষদেরও বের করে আনব। তবে এখনো এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাতে পারছি না।
ইসরাইলের স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৭টায় (বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ১০টা) সীমান্তের গাজা অংশে অসংখ্য মানুষ ও মিশর অংশে বেশ কিছু ত্রাণসামগ্রী বহনকারী ট্রাককে অপেক্ষা করতে দেখেন বিবিসির সাংবাদিকরা। উভয়পক্ষই অধীর আগ্রহে সীমান্ত খোলার অপেক্ষায় আছে।
Leave a Reply