1. tasermahmud@gmail.com : admi2017 :
  2. akazadjm@gmail.com : Taser Khan : Taser Khan
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৫ পূর্বাহ্ন

এক দশকে নারীর প্রতি বৈষম্যের অগ্রগতি হয়নি : জাতিসঙ্ঘগত এক দশকে নারীর বিরুদ্ধে ডেটা ট্র্যাকিং বৈষম্যের ক্ষেত্রে কোনো অগ্রগতি দেখা যায়নি, মিটু-র মতো অধিকার প্রচারাভিযান সত্ত্বেও কুসংস্কারগুলো সমাজে ‘গভীরভাবে প্রোথিত’ হয়ে আছে। সোমবার জাতিসঙ্ঘের একটি প্রতিবেদনে একথা বলা হয়েছে। যে সাতটি বৈষম্য প্রবণতা জাতিসঙ্ঘের উন্নয়ন কর্মসূচি বিশ্লেষণ করেছে, তার মধ্যে, সমাজে পুরুষ এবং নারীর প্রায় ৯০ শতাংশের মধ্যেই অন্তত একটি বৈষম্য প্রবণতা দেখা যায়। জাতিসঙ্ঘ তার জেন্ডার সোশ্যাল নর্মস ইনডেক্স আপডেট করেছে। এই ইনডেক্সে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা এবং ফিজিক্যাল ইন্টিগ্রিটি ম্যাট্রিক্স বিবেচনা করা হয়। তারা বিশ্বমান সমীক্ষার ডেটা ব্যবহার করে। এটি বিশ্বব্যাপী মূল্যবোধ এবং বিশ্বাস কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে তা অধ্যয়ন করার একটি আন্তর্জাতিক প্রকল্প। ইউএনডিপি বলেছে, সূচকে দেখা গেছে, মিটু-র মতো ‘নারীদের অধিকারের জন্য শক্তিশালী বৈশ্বিক এবং স্থানীয় প্রচারণা সত্ত্বেও’ ‘এক দশকে নারীর প্রতি বৈষম্যের ক্ষেত্রে কোনো উন্নতি হয়নি’। উদাহরণস্বরূপ বিশ্বের জনসংখ্যার ৬৯ শতাংশ এখনো বিশ্বাস করে, পুরুষরা নারীদের চেয়ে ভালো রাজনৈতিক নেতা হতে পারে। মাত্র ২৭ শতাংশ মনে করে, গণতন্ত্রের জন্য এটি অপরিহার্য যে, নারীদের পুরুষদের সমান অধিকার রয়েছে। প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা (৪৬ শতাংশ) বিশ্বাস মনে করে, কর্মক্ষেত্রে পুরুষদের বেশি অধিকার রয়েছে এবং ৪৩ শতাংশ মনে করে, পুরুষরা তুলনামূলক ভালো ব্যবসায়িক নেতা তৈরি করে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কুসংস্কার নারীর জন্য ‘প্রতিবন্ধকতা’ তৈরি করে এবং ‘বিশ্বের অনেক অংশে নারীর অধিকার খর্ব করার মাধ্যমে তা প্রকাশ পায়।’

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৩ জুন, ২০২৩

গত এক দশকে নারীর বিরুদ্ধে ডেটা ট্র্যাকিং বৈষম্যের ক্ষেত্রে কোনো অগ্রগতি দেখা যায়নি, মিটু-র মতো অধিকার প্রচারাভিযান সত্ত্বেও কুসংস্কারগুলো সমাজে ‘গভীরভাবে প্রোথিত’ হয়ে আছে। সোমবার জাতিসঙ্ঘের একটি প্রতিবেদনে একথা বলা হয়েছে।

যে সাতটি বৈষম্য প্রবণতা জাতিসঙ্ঘের উন্নয়ন কর্মসূচি বিশ্লেষণ করেছে, তার মধ্যে, সমাজে পুরুষ এবং নারীর প্রায় ৯০ শতাংশের মধ্যেই অন্তত একটি বৈষম্য প্রবণতা দেখা যায়।

জাতিসঙ্ঘ তার জেন্ডার সোশ্যাল নর্মস ইনডেক্স আপডেট করেছে। এই ইনডেক্সে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা এবং ফিজিক্যাল ইন্টিগ্রিটি ম্যাট্রিক্স বিবেচনা করা হয়। তারা বিশ্বমান সমীক্ষার ডেটা ব্যবহার করে। এটি বিশ্বব্যাপী মূল্যবোধ এবং বিশ্বাস কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে তা অধ্যয়ন করার একটি আন্তর্জাতিক প্রকল্প।

ইউএনডিপি বলেছে, সূচকে দেখা গেছে, মিটু-র মতো ‘নারীদের অধিকারের জন্য শক্তিশালী বৈশ্বিক এবং স্থানীয় প্রচারণা সত্ত্বেও’ ‘এক দশকে নারীর প্রতি বৈষম্যের ক্ষেত্রে কোনো উন্নতি হয়নি’।

উদাহরণস্বরূপ বিশ্বের জনসংখ্যার ৬৯ শতাংশ এখনো বিশ্বাস করে, পুরুষরা নারীদের চেয়ে ভালো রাজনৈতিক নেতা হতে পারে। মাত্র ২৭ শতাংশ মনে করে, গণতন্ত্রের জন্য এটি অপরিহার্য যে, নারীদের পুরুষদের সমান অধিকার রয়েছে।

প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা (৪৬ শতাংশ) বিশ্বাস মনে করে, কর্মক্ষেত্রে পুরুষদের বেশি অধিকার রয়েছে এবং ৪৩ শতাংশ মনে করে, পুরুষরা তুলনামূলক ভালো ব্যবসায়িক নেতা তৈরি করে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কুসংস্কার নারীর জন্য ‘প্রতিবন্ধকতা’ তৈরি করে এবং ‘বিশ্বের অনেক অংশে নারীর অধিকার খর্ব করার মাধ্যমে তা প্রকাশ পায়।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019-2023 usbangladesh24.com