এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, তিনি মৃতদেহ সরিয়ে নিতে সহায়তা করেছেন। তিনি বলেছেন, মৃত দু’জনেরই মাথায় গুলি করা হয়েছে। আরও তিনজন আহত হয়েছেন। তিনি আরো বলেন, অমানবিকভাবে নিরস্ত্র সাধারণ মানুষকে হত্যা করছে সামরিক জান্তা। আমাদের তো অবশ্যই শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করার অধিকার আছে। দেশটির প্রধান শহর ইয়াঙ্গুনে দোকানপাট, কলকারখানা, ব্যাংক বন্ধ রয়েছে। সবাই যোগ দিয়েছেন সামরিক জান্তাকে প্রতিহত করে গণতন্ত্র ফেরানোর মিছিলে। এ নিয়ে মিয়ানমারে অভ্যুত্থানের পর কমপক্ষে ৫২ জনের বিক্ষোভকারীর মৃত্যু হলো। তবে সর্বশেষ দু’ব্যক্তিকে কে বা কারা গুলি করেছে তা তাৎক্ষণিকভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। আজ বিক্ষুব্ধ জনতা সমবেত হয়েছেন ইয়াঙ্গুন, মান্দালয় ও বিভিন্ন শহরে। দক্ষিণে উপকূলীয় শহর দাউয়ি শহরে বিক্ষোভকারীদের সুরক্ষা দিয়েছে কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়ন। তারা একটি জাতিগত সশস্ত্র গ্রুপ। এই গ্রুপটি দীর্ঘদিন ধরে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছে। ওদিকে ৯টি ট্রেড ইউনিয়নের শ্রমিকরা যোগ দিয়েছেন মিয়ানমারের এই বিক্ষোভে।
Leave a Reply