ঈদের দিন অতিথি আসবে এমনটাই স্বাভাবিক। অতিথিদের আপ্যায়ন করতে গেলে খাবারের টেবিলের সজ্জায় বাড়তি মনোযোগ দেওয়া চাই। কারণ ঈদে নানা পদের খাবার সাজানো হয় টেবিলে। সেটা গুছিয়ে রাখতে পারলে অতিথিরা সব পদই
ঈদের আগের দিন প্রস্তুতিটা ভালোমতো সেরে নেওয়া জরুরি। এই দিনটিতেই রমজানের মাসভর ক্লান্তি দূর করার সুযোগ না দিয়েই ব্যস্ত দিন এসে হাজির হওয়ার ঘোষণা দেয়। আকাশে চাঁদ দেখার সঙ্গে সঙ্গেই সবাই
ঈদ মানেই আনন্দ। ঈদের দিনটি উদযাপনের ক্ষেত্রে সাংস্কৃতিক চিহ্নের দিকেও অনেকের থাকে বাড়তি মনোযোগ। সংস্কৃতি অনুসারে ঈদের আয়োজনও থাকে ভিন্ন। এই ভিন্নতা বেশি দেখা যায় রসনায়। রসনার বিচারে কিছু কিছু
ঈদ মানে খুশি, ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে নানাপদের বাহারি রান্নার আয়োজন। মুসলিম সম্প্রদায়ের দেশ হিসেবে বাংলাদেশে অত্যন্ত ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য ও আড়ম্বরের মধ্য দিয়ে পালিত হয় ঈদুল ফিতর। দীর্ঘ একমাস সিয়াম সাধনার পর ঈদ আসে খুশির আমেজ নিয়ে। আর
স্বাস্থ্য সচেতন এবং যেকোনো পরিস্থিতিতেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান যারা তাদের জন্য রোজার মাসে ওজন ধরে রাখাটা সহজ। তবে এর বিপরীতটাও যে ঘটে না তা কিন্তু নয়। ইফতারে নানা রকম ভাজাপোড়া খাবার,
শরীরে উচ্চমাত্রায় ক্ষতিকর কোলেস্টেরল থাকলে হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এ কারণে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। অনেকসময় ঘরোয়া অনেক উপাদান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে। সেক্ষেত্রে আদা হতে পারে
গরমে ত্বকের আর্দ্রতা হারায়। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে ফলের রস জরুরি। এক্ষেত্রে তরমুজের রস অন্যতম। তরমুজের রসে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে। তরমুজের নির্যাস দিয়ে তাই ফেস স্ক্রাবিং করতে পারেন। এছাড়াও
আজকাল সবাই কমবেশি স্বাস্থ্য সচেতন। সেই সুবাদে নানা স্বাস্থ্যকর খাবার যুক্ত করে থাকেন সবাই ডায়েটে। তবে স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় এমন কিছু খাবার আছে, যেগুলির সঠিক পুষ্টিগুণ পাওয়ার জন্য কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে
সারা দিন ঠিক অতটা কষ্ট না হলেও ইফতারের পর অনেকেরই শরীর একেবারে ছেড়ে দেয়। যেন এক মিনিটও চলতে চায় না। বিছানায় গা এলিয়ে দিলেই যেন শান্তি । সারা দিনের সব ক্লান্তি তখনই
চলছে পবিত্র রমজান মাস। সারাদিন না খেলেও এসময় অনেকেই সেহেরী এবং ইফতারে এতটাই খেয়ে ফেলেন যে, ওজন বেড়ে যায় লাগামছাড়া। পরবর্তীতে এ নিয়ে পড়তে হয় বিপাকে। অনেকে আবার খাবারের পরিমাণ