করোনা মহামারীর নিদানকালে উদোম হয়ে গেছে আমাদের স্বাস্থ্য খাতের হালহকিকত। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও ব্যবস্থাপনা বলে কি আদতে কিছু আছে? সাহেদ-সাবরিনা, রিজেন্ট-জেকেজির ভয়ঙ্কর উত্থানে তারাপদ রায়ের কবিতার শব্দরাজি যেন বাংলাদেশের জনস্বাস্থ্যের
‘বিদ্যাসাগর, আপনি আমাদের প্রণম্য, তবু আপনাকে নিয়ে আমরা বেশ ভয়ে ভয়ে থাকি। হ্যাঁ, আমরা জানি, যতই আমরা আপনার মূর্তির মাথা ভাঙি বা নতুন মূর্তি বসাই, বা আপনার নামে সেতু করি,
বাংলাদেশে ২০২০ বর্ষা মৌসুমে স্বাভাবিকের চেয়ে বড় মানের একটি বন্যার সম্ভাবনা নির্দেশ করছে আবহাওয়া ও জলবায়ুর সূচকগুলো। বাংলাদেশে চলমান বন্যা পরিস্থিতি ও আগামীতে তার বিস্তার নিয়ে গণমাধ্যমগুলো বিভিন্ন বিশেষজ্ঞের উদ্ধৃতি
বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বুধবার সংসদে শেষ দিনে তাঁর বক্তৃতায় বলেছিলেন, বাংলাদেশকে স্বাধীন করার পেছনে তাঁর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা, পাকিস্তানি শাসকদের হাতে দীর্ঘ সময়ের নির্যাতনের কথা।
পৃথিবীতে কোনো ধর্মই অবাধ যৌনাচারসহ অযাচিত জীবনযাপনকে সমর্থন করে না। ধর্মীয় অনুশাসন ও শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবনযাপনই প্রত্যেক ধর্মের মূলমন্ত্র। করোনাভাইরাস থেকে বাঁচতে সব ধরনের পাপকর্ম থেকে মুক্ত হয়ে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে
এখন আষাঢ় মাস। জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকে শুরু হবে শ্রাবণ- ভরা বৃষ্টির মাস। শ্রাবণের মাঝামাঝিতেই হবে পবিত্র কোরবানির অনুষ্ঠান। মাঠে আউশ ধান। একে সামনে রেখেই এবার অনুষ্ঠিত হবে কোরবানির ঈদ। গত
করোনা এখনো যায়নি। তার দ্বিতীয় ঝাপ্টা আরো জাঁকিয়ে বসেছে। বাংলাদেশে তো বটেই, পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও। ব্রিটেনে অবশ্য গত শনিবার (৪ জুলাই) থেকে পাব-রেস্টুরেন্ট খুলে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু লন্ডনের কাছেই লেস্টার
বিদ্যুৎ, গ্যাস, ওয়াসার পানির বিল পরিশোধের জন্য ৩০ জুনকে শেষ সময় বেঁধে দিয়ে নোটিশ পাঠানো হয়েছে। পাঠানো বিলে ‘ভুয়া হিসাব’ দেখিয়ে তিন-চার গুণ বেশি অর্থ দাবি করা হয়েছে। ‘করোনা’র সুযোগে
মনে হচ্ছে বিশ্ব অর্থনীতি প্রাচীনকালের ইতিহাসের দিকে হারিয়ে যাচ্ছে। কোভিড–১৯ মোকাবিলা করতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত যেটি দেখা যাচ্ছে, সেটি হলো বিশ্বের বড় বড় অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে। শুরুতে
ব্রিটিশ উপনিবেশবাদী শক্তি ১৯৪৭ সালে ভারত ত্যাগের প্রাক্কালে দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে উপমহাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলকে নিয়ে ভারত ও পাকিস্তানের সৃষ্টি করলেও কাশ্মিরের সংখ্যাগুরু মুসলমানের ইচ্ছা অনুযায়ী কাশ্মিরিরা স্বাধীনতা পায়নি এবং ব্রিটিশ গভর্নর