ইতিহাসের পাঠ্যক্রমে নারীদের কথা ও কর্ম অন্তর্ভুক্তকরণে গৎবাঁধা নানা বাধা আছে। শুধু এখন নয়, অতীতেও এমন বাধা ছিল। পুরুষদের তুলনায় নারীদের কথা, কর্ম ও ভাবনা সম্পর্কে জানা সব সময়ই কঠিনতর
লেখাপড়ার মিডিয়াম বা ভার্সন- যা-ই হোক না কেন। শিশুর কোনো গুস্তাখি দেখলেই বড়রা বলতে থাকেন- ‘সরি বলো, সরি বলো। শিশু অমনি চটপট ‘সরি’ বলে দৃশ্যপট থেকে বিদায় নেয়। সরির চলের
তীব্র শীতে গ্রামগঞ্জে মানুষ প্রায় কাবু হয়ে পড়েছে। শীতকালে এমনিতেই বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়, ফলে বায়ুম-ল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। তাতে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু ফেটে যায়। মানবদেহের
বড়দের মতো শিশুদেরও নানা কারণে মন খারাপ হয় এবং সেই মন খারাপ কখনো কখনো বিষণœতায় গড়ায়। আর বিষণ্ণতা যে একটি রোগ, এটা এখন কমবেশি আমরা জানি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসাব
পাঠ্যবই থেকে শিশুদের মনে তাদের লিঙ্গ পরিচয় নিয়েই সন্দেহ ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী ছেলে না মেয়ে তার এই পরিচয় আল্লাহ প্রদত্ত শারীরিক গঠন বা অবয়ব না ভেবে বরং তাদের
‘সে সফলকাম হয়েছে, যে পবিত্রতা অবলম্বন করেছে এবং নিজের রবের নাম স্মরণ করেছে তারপর সালাত পড়েছে।’ (সূরা আলা : ১৪-১৫) ‘নিশ্চিতভাবে সফলকাম হয়েছে মুমিনরা।’ (সূরা মুমিনুন : ১) মূল শব্দ
দ্বীনি কাজে অতিরঞ্চন ও অতি শৈথিল্য প্রদর্শন কোনোটাই ভালো নয়, বরং মধ্যমপন্থা অবলম্বন করাই সুন্নাত ও উত্তম। পবিত্র কুরআন ও হাদিসের দ্বারা তাই প্রতীয়মান হয়। মহানবী সা: একদা হজরত আবদুল্লাহ
লাজ শরমের যেন কোনোই বালাই নেই ক্লাস সিক্সের বিজ্ঞান বইয়ের একটি অধ্যায়ে। বিজ্ঞান অনুশীলন পাঠ বইয়ের ১১তম অধ্যায়ের ‘মানব শরীর’ শিরোনাম অংশে কিশোর-কিশোরীর বয়ঃসন্ধিকালে তাদের শরীরের নানা অঙ্গের যেভাবে বর্ণনা
‘স্ত্রীকে তার স্বামীর বাম পাঁজরের হাড় থেকে তৈরি করা হয়েছে’- কথাটি জনমুখে প্রচলিত থাকলেও এর ভিত্তি পবিত্র কুরআন ও হাদিসে নেই। কথাটি কুরআনের আয়াত ও হাদিসের স্পষ্ট অপব্যাখ্যা! ‘নারীকে (স্ত্রীকে)
আবারো সেই ডাণ্ডাবেড়ির নিষ্ঠুর গল্প শুনতে হলো আমাদের। এবারের স্থান শরীয়তপুর। হাতকড়া আর ডাণ্ডাবেড়ি পরা অবস্থায় মায়ের জানাজায় অংশ নিলেন সেলিম রেজা নামে ছাত্রদলের এক কেন্দ্রীয় নেতা। মায়ের মৃত্যুতে কারাগার