করোনাভাইরাসের উপসর্গ না থাকলেও নিজেকে ঘরবন্দী করে ফেলেছিলেন এক নারী। কিন্তু তারপরও মাত্র ১ মিনিটে ৭১ জনের শরীরে করোনা ছড়িয়ে দিয়েছেন তিনি! এমন অবাক করার মতো খবর জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে করোনা রোগীর জন্য অ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে অবশেষে গামছা দিয়ে বেঁধে মোটরসাইকেলে করে হাসপাতালে নিয়ে যান তার ছেলে। তীব্র শ্বাসকষ্ট ও করোনার অন্য উপসর্গ দেখা দেয়ায় ওই গৃহবধূকে নিয়ে
ডোমবিভালি ইস্টের বাসিন্দা প্রথমেশ ওয়ালাভালকার। করোনা ভাইরাস সংশ্লিষ্ট জটিলতায় তার ৫৭ বছর বয়সী পিতা মারা যান। মৃতদেহের সৎকারে তিনি প্রতিবেশীদের সহায়তা কামনা করলেন। পেলেন না। শতাধিক আত্মীয়ের কাছে অনুনয় করলেন।
ইতালির সংবাদপত্রে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবাধ্য আচরণ স্থান পেয়েছে। ফলে ইতালির নাগরিকদের সেদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিদের প্রতি অবিশ্বাস ও অসন্তোষ সৃষ্টি হতে পারে। ইতালির সরকারের খরচে হোটেলে আইসোলেশনে রাখাসহ প্রয়োজন অনুসারে হাসপাতালে
করোনা সংক্রমণের লাগাম টানতে পারছে না ভারত। প্রতিদিন মহামারি এ ভাইরাসের সংক্রমণের শিকার হচ্ছে হাজার হাজার মানুষ। দেশটিতে মোট করোনা শনাক্ত পেরিয়ে গেছে ৭ লাখ। বৈশ্বিক করোনা শনাক্তের দিক থেকে
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত দেশগুলোর মধ্যে বিশ্বে যেসব দেশে রোগীর সংখ্যা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে, তার মধ্যে ভারত অন্যতম। রাশিয়াকে পিছনে ফেলে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে দেশটি। রোববার সন্ধ্যায় ভারতের কয়েকটি রাজ্য জুড়ে
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় সত্তরোর্ধ্ব এক বৃদ্ধকে ভর্তি করা হয়েছিল হাসপাতালে। তবে তার ছিল চা পানের প্রবল নেশা। তাই মাঝে মধ্যে গরম চা খেতে দিতে বলতেন হাসপাতাল কর্মীদের। কিন্তু কেউ
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ফারহানা হক তানিয়া (৩৬) নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশি চিকিৎসকের মৃত্যুর হয়েছে। এটি সৌদি আরবে প্রথম কোনো বাংলাদেশি নারী চিকিৎসকের মৃত্যু। ফারহানা হক তানিয়া
করোনাভাইরাস রোগীর চিকিৎসায় গাফিলতি করেছিল হাসপাতাল। স্বাভাবিকভাবেই প্রিয়জনের মৃত্যু মেনে নিতে পারেননি রোগীর পরিবারের লোকরা। পুলিশ-প্রশাসনের দারস্থ হন তারা। অভিযোগ পেয়ে নড়েচড়ে বসে প্রশাসনও। রোববার ভারতের আহমেদাবাদের ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে
ভারতের শুক্রবারের হিসেবে তার আগের ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনাভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়েছে ১৭ হাজারেরও বেশি মানুষের শরীরে, আর এই সময়ে মারা গেছেন চার শ’রও বেশি মানুষ। এই হারে যখন