হিজরি সালের ১১তম মাস জিলকদ। ইসলামের ইতিহাসে বিভিন্ন কারণে এ মাস অনেক গুরুত্বপূর্ণ। প্রিয় নবী সা: জীবনে যে কয়টি ওমরাহ করেছেন তার সব ক’টি করেছেন এ জিলকদ মাসে। এ মাসেই
হজরত লুত আ:-এর জাতির ধ্বংসের কারণ ছিল ‘সমকামিতা’। তারা পুরুষদের দ্বারা কামপ্রবৃত্তি চরিতার্থ করত। তাদের সংশোধনের জন্য আল্লাহ তায়ালা হজরত লুত আ:-কে তাদের মধ্যে প্রেরণ করেন। হজরত লুত আ: ছিলেন
মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের বিভিন্ন নেয়ামত দিয়ে ধন্য করেছেন। পার্থিব জগতে প্রতিটি বস্তু মানবজাতিরর কল্যাণের জন্য সৃজন করেছেন। পৃথিবীকে সাজিয়েছেন হরেক রকম সৃষ্টি দিয়ে। এরমধ্যে অন্যতম হলো, বৃক্ষরাজি। গাছগাছালি জীব-জন্তুকে
লেখালেখি একটি আর্ট, একটি নান্দনিক শিল্প। কুরআন ও হাদিসের দৃষ্টিতে লেখনীর গুরুত্ব অপরিসীম। লিখতে হয় কলম দিয়ে। আর কলম নামে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন বিজ্ঞানময় কুরআনুল কারিমে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল
সূরা ইখলাস আল কুরআনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সূরা। এ সূরাটি আল্লাহর পূর্ণাঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করে। ‘বলো, আল্লাহ একক। তিনি কারো মুখাপেক্ষী নন। তিনি জন্ম দেননি এবং তিনি জন্মগ্রহণ করেননি। তাঁর সমকক্ষ
আমরা যারা নিজেদের ঈমানদার বলে মনে করি তারা সালাত-সিয়াম এবং অন্যান্য এবাদত করে থাকি। কিন্তু যার জন্য আমাদের এই কর্মকাণ্ড সেই আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের নির্দেশিত পথে চলার জন্য আমাদের অকৃত্রিম
মানুষের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ অপরিসীম। পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্ব তাঁর দয়া ও অনুগ্রহের ওপর টিকে আছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা আল্লাহর অনুগ্রহ গণনা করলে তার সংখ্যা নির্ণয় করতে পারবে না।
সারা দেশের তীব্র তাপদাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। বৃষ্টির জন্য চারিদিকে তীব্র হাহাকার। এমতাবস্থায় মহান আল্লাহর দরবারে নামাজ পড়ে বৃষ্টির জন্যে প্রার্থনা করা সুন্নাত। বৃষ্টির
প্রেম-ভালোবাসা, মায়া-মমতা ও ভক্তি-শ্রদ্ধা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। ভালোবাসা মানেই অবৈধ নয়। কিছু কিছু ভালোবাসা ইসলামে কাম্য। সেটির প্রতি ইসলাম উৎসাহ দিয়েছে। ইসলাম বৈধ সম্পর্ক ও বৈধ সম্পর্কের গণ্ডিতে থেকে ভালোবাসার
আজ থেকে প্রায় সাড়ে চৌদ্দ শ’ বছর আগে পৃথিবী তখন জাহিলিয়াতের অতল গহ্বরে ডুবে গিয়েছিল। আদর্শহীন সমাজ ডুবেছিল ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। কোথাও ছিল না সামান্য স্বস্তি, পথ চলার মতো যৎসামান্য জ্যোতি।