জীবনে যখন কঠিন সময় আসে তখন মানুষের বিশ্বাসের পরীক্ষা হয়। মহান আল্লøাহ সূরা আনকাবুতে বলেছেন- ‘মানুষ কি মনে করেছে যে, আমরা ঈমান এনেছি- এ কথা বললেই তাদের পরীক্ষা না করে
আজ বৃহস্পতিবার দিন পেরিয়ে রাতের আঁধার নামলেই আবির্ভাব ঘটবে এক অসামান্য মহাপুণ্যে ঘেরা ‘রজনি’। এ রজনী মহিমান্বিত লাইলাতুল মেরাজের। এ রাতে আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
আল্লাহর অনুগত বান্দারা সুযোগ পেলেই দু’হাত তুলে আল্লাহর কাছে মিসকিনের মতো ফরিয়াদ করে! অশ্রু ঝরিয়ে নীরবে নিভৃতে মহান প্রতিপালকের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করে- হে মহীয়ান, গরিয়ান, দয়ালু মাবুদ আপনি দয়া
হজরত লুত আ:-এর জাতির ধ্বংসের কারণ ছিল ‘সমকামিতা’। তারা পুরুষদের দ্বারা কামপ্রবৃত্তি চরিতার্থ করত। তাদের সংশোধনের জন্য আল্লাহ তায়ালা হজরত লুত আ:-কে তাদের মধ্যে প্রেরণ করেন। হজরত লুত আ: ছিলেন
রজব মাসের আগমন ঘটেছে। রজব মাস বিশেষ গুরুত্ব ও সম্মানের মাস। ইসলামে যে মাসগুলোকে বিশেষ সম্মান ও মর্যাদার বলে ঘোষণা করা হয়েছে, রজব তার অন্তর্ভুক্ত। আল্লাহ তায়ালা ১২ মাসের মধ্যে
আহলে কুরআন বা আহলুল কুরআন। শব্দে ভিন্নতা থাকলেও অর্থে ভিন্নতা নেই। কুরআনওয়ালা। কুরআনের ধারক-বাহক। দ্বীন ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাসম্পন্ন শব্দ। রাসূলে কারিম সা:-এর পবিত্র জবান মোবারকে উচ্চারিত শব্দ। হজরত
কথাবার্তা দিয়ে একজন মানুষের ভালো-মন্দ যাচাই করা যায়। এরই মধ্যে ফুটে ওঠে তার ব্যক্তিত্ব ও স্বভাব। আর এ কথা মানুষকে যেমন জান্নাতে পৌঁছাতে সাহায্য করে, তেমনি জাহান্নামের পথেও নিয়ে যায়।
সত্যের চিরন্তন শিখা বুকে গেঁথে রাখে প্রতিটি মু’মিন মুসলমান। মুসলমানদের ধর্মীয় বিধানকে অনুসরণ করে অনেক বিধর্মীও সত্যের পথে অবগাহন করেছেন। সত্য সাফল্য আর মিথ্যা ক্ষতিগ্রস্ত। প্রতারণা-প্রবঞ্চনা ইত্যাদি বিষয় শয়তানের মূলমন্ত্র।
আল্লাহ রাহমানুর রাহিম হাজারো নিয়ামতে ভরা এই দুনিয়ায় কিছু দুঃখ-বেদনা, ভালো-মন্দ দিয়ে মানুষকে পরীক্ষা করেন। পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবে আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে এই পৃথিবীতে পবিত্র জীবন দান করবেন এবং আখিরাতের
বিশ্বনবীর জীবনেও এসেছে কখনো শীত কখনো গরম। ঋতুচক্রের এই পরিবর্তন মু’মিনের জন্য রহমত। রাসূল সা: কিভাবে শীত কাটাতেন? শীতকালে কী কী আমল করতেন? চলুন জেনে নিই। চাদরকে আরবিতে বলা হয়