আওয়ামী লীগের সব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। আজ সোমবার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় দলটির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারে আর আইনি জটিলতা নেই বলে জানিয়েছে পুলিশ। এত দিন নিষিদ্ধ ঘোষণা না থাকায় অনেক সময় মাঠপর্যায়ে গ্রেপ্তার নিয়ে দোটানায় থাকতেন কর্মকর্তারা। এখন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার বিষয়ে সরকারি গেজেট বা কাগজপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে পাওয়ার পর নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)
রাজনৈতিক দলগুলো সংবিধান সংস্কারে একমত হলেও, তা চাইছে নিজেদের মতো করে। বিএনপি বলেছে, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে তারা রাজি নয়। এনসিপির ভাষ্য, প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টনের প্রস্তাব থেকে সরে আসার
কোনো হঠকারী সিদ্ধান্তে না জড়িয়ে রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক ও আইনি প্রক্রিয়ায় থাকবে বিএনপি। এ জন্য আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনে সরাসরি জড়ায়নি দলটি। সরকারের প্রশাসনিক আদেশের পরিবর্তে আইনি প্রক্রিয়াকে
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘একজন শিক্ষক বলতে পারেন যে, আমার ক্লাসরুম লাগবে, ছাত্র লাগবে। অর্থাৎ তার একটা কাঠামো লাগে। কিন্তু স্বাস্থ্যসেবার কোনো কাঠামো লাগে না। চিকিৎসক যে অবস্থাতেই
জুলাইকে মেনে না নিয়ে এই দেশে শান্তিতে থাকার কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। গতকাল রবিবার রাতে ফেসবুকে দেওয়া
সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ সোমবার দলটির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত কর্তৃক গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য
‘ইউনুস আমার বন্ধু এবং তিনি অত্যন্ত উচ্চ ব্যক্তিত্বসম্পন্ন লোক।’ একটি ভিডিওতে কথাগুলো বলছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধানের দায়িত্ব নিয়ে খুবই ভালো করছেন ইউনূস।’
আগেও দুইবার আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। যার মধ্যে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তানের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া এক ভাষণে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছিল। এর আগে ১৯৫৮