কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত খুলে দেয়ার মেয়াদ আরও ৩০ দিন বাড়ল। উভয় দেশই তাদের স্বাস্থ্যসেবার কথা চিন্তা করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ঘোষণা করেছেন, কানাডা এবং যুক্তরাষ্ট্র
টানা বিক্ষোভের মুখে অবশেষে গতকাল মঙ্গলবার পুলিশি কর্মকাণ্ডে সংস্কারের একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তিনি পুলিশের তহবিল বন্ধ বা বিলুপ্তির দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশি
সপ্তাহ দুয়েক ধরেই বর্ণবাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র। জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকে কেন্দ্র করে শুরু হওয়া বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে পড়েছে দেশটি। এই ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা করেছিলেন
করোনা মোকাবিলায় এমনিতেই লেজেগোবরে দশা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প প্রশাসনের। এর উপর হাসপাতালগুলির বিরুদ্ধে করোনা রোগীদের পরিবারকে অতিরিক্ত বিল ধরানোর অভিযোগ রয়েছে। যেমন মারণ অসুখ থেকে সুস্থ হয়ে ওঠা ৭০ বছরের
তৃতীয় বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সংসার ভাঙতে পারে। ট্রাম্পের সঙ্গে বনিবনা হচ্ছে না তৃতীয় স্ত্রী মেলানিয়ার। তাই ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ডিভোর্স দেওয়ার অপেক্ষায় আছেন তিনি। প্রেসিডেন্ট পদে ট্রাম্পের মেয়াদ
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত করোনার ভ্যাকসিনের জন্য ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান আস্ট্রাজেনেকার সঙ্গে চুক্তি করেছে ইউরোপের ইনক্লুসিভ ভ্যাকসিন অয়ালায়েন্স (আইভিএ)। ভ্যাকসিন পেতে জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি ও নেদারল্যান্ডসের গঠিত জোটের নামই আইভিএ।
যুক্তরাষ্ট্রে কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েড হত্যাকাণ্ডে উদ্ভূত আন্দোলন নিয়ে একের পর এক উত্তেজক মন্তব্য করার রীতিমতো সমালোচিত হচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইতিমধ্যেই সিয়াটল শহরের মেয়র জেনি ডারকানের সঙ্গে বাকযুদ্ধে জড়িয়েছেন
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের সঙ্গে দিল্লি সরকার পশুদের চেয়েও খারাপ আচরণ করছে বলে অভিযোগ তুলেছে ভারতের সুপ্রিম কোর্ট। দিল্লিতে করোনা পরীক্ষা কমে যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান
‘এটা আমাদের মহামারি, যে মহামারিতে আমরা সবাই আক্রান্ত। অথচ গত ৪০০ বছরেও এ রোগের টিকা আমরা খুঁজে পাইনি।’ আমেরিকায় কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েড হত্যার কারণ হিসেবে বর্ণবিদ্বেষকে দায়ী করে এমনই
ইংল্যাণ্ডের জনস্বাস্থ্য দফতর পিএইচই-র এক জরিপে কোভিড-১৯ সংক্রমণে ব্রিটেনে বসবাসরত বাংলাদেশিদের মৃত্যুর উচ্চ ঝুঁকি সম্পর্কে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। জরিপের রিপোর্টে বলা হয়, বিশেষত বয়স্ক মানুষ ও পুরুষদের করোনাভাইরাসে মারা