দেশের শেয়ারবাজারে চাঙ্গাভাব অব্যাহত রয়েছে। গতকাল সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) মূল্যসূচকের বড় উত্থান হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে
বৈশ্বিক মহামারী বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে। দেশে দেশে এই সংকট তীব্র হচ্ছে। বেশির ভাগ দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) সংকোচন হবে বলে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো পূর্বাভাস দিয়েছে। করোনা-খড়গে কর্মহীন
পারমাণবিক শক্তি সম্পূর্ণ দেশ যুক্তরাষ্ট্রকে ’সবচেয়ে বড় শত্রু’ বলে আখ্যা দিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জন উন। শনিবার দেশটির সংবাদ মাধ্যম কেসএনএ-এর খবরে বিষয়টি জানা যায়। কিম জন শুক্রবার দেয়া
বাংলাদেশের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ১০ হাজার ২২০ কোটি টাকা অপ্রদর্শিত আয় প্রায় সাড়ে নয় শ’ কোটি টাকা কর দিয়ে বৈধ করেছেন সাত
চলমান বৈশ্বিক মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে হোঁচট খেয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। এর প্রভাব পড়েছে রাজস্ব আহরণে। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারেনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। সেই পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই তৈরি হচ্ছে আগামী বাজেট।
অন্য দেশের সঙ্গে ব্যবসার সংযোগ রয়েছে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো প্রয়োজনীয় খরচ মেটাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই এখন এক লাখ ডলার বিদেশে পাঠাতে পারবে। এতে আমদানিনির্ভর ব্যবসা করেন ও কাঁচামালের বড় অংশ
একটি অনিশ্চিত পরিস্থিতি পার করছে বিশ্ব। এর প্রভাব রয়েছে দেশের অর্থনীতিতেও। কোভিড ১৯-এর কারণে সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচকগুলো বর্তমানে বেশ খানিকটা ভঙ্গুর। বিশেষ করে রপ্তানি-আমদানির চিত্র অনেকটা স্থবির রয়েছে। রপ্তানি আয়ে
এ বছর ধানের উৎপাদন কম হওয়ায় ঘাটতি পূরণ করতে ভারত থেকে কয়েক লাখ টন চাল আমদানি করবে বাংলাদেশ। ভারতের সাথে এখন পর্যন্ত আড়াই লাখ টন রফতানির চুক্তি চূড়ান্ত হয়েছে। এর
করোনার কষাঘাতে রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত পোশাক খাত ওলটপালট হয়ে যায়। মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে ক্রয়াদেশ (অর্ডার) বাতিল হওয়ার খবর আসতে থাকে। শেষ পর্যন্ত প্রায় ৩০০ কোটি ডলারেরও বেশি ক্রয়াদেশ
এক সময় তলাবিহীন ঝুড়ি হিসেবে আখ্যায়িত হওয়া বাংলাদেশ কোটি কোটি মানুষের শ্রমের ঘামে সেই অপবাদ ঝেড়ে মুছে আজ বিশ্বের ৪১তম বৃহৎ অর্থনৈতিক শক্তি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ আজ নিম্ন