ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশের আলোকে ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক পরিচালিত ছয়টি ব্যাংক একীভূত করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ লক্ষ্য নিয়ে গত জানুয়ারিতে এসব ব্যাংকের সম্পদের প্রকৃত অবস্থা যাচাই শুরু হয়, যা এখন
অর্থনীতি থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে দেশের শেয়ারবাজার। মুদ্রানীতি ও রাজস্বনীতি কোনোটির সঙ্গেই এই শেয়ারবাজারের কোনো সংযোগ নেই। ১৯৯৬ সালে রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় শেয়ারবাজারে বড় ধরনের অনিয়ম হয়েছে। এটাই ছিল পাপের
অঘোষিত যুদ্ধের মুখে পড়েছেন দেশের ব্যবসায়ী উদ্যোক্তারা। নানাভাবে হয়রানির শিকার হচ্ছেন তারা। বড় ব্যবসায়ীদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রাখা হচ্ছে। দুদকে তলব করা হচ্ছে। মব সৃষ্টির মাধ্যমে কোনো কোনো ব্যবসায়ীর
ব্যাংকের টাকা সাধারণ গ্রাহকের। আর তা ‘রক্ষক হয়ে ভক্ষক’-এর মতো নির্বিচারে লুটপাট করেছেন মালিকরা। পরিচালকের তকমা লাগিয়ে এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংকের টাকা মেরে দিয়েছেন যোগসাজশ করে। নামে-বেনামে, ভুয়া নথিপত্র আর
নতুন অর্থবছরের বাজেটে অত্যান্ত বাস্তব ভিত্তিক বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) নেওয়া হবে জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘ব্যাংক থেকে ধার করে, টাকা ছাপিয়ে আমরা বাজেট বাস্তবায়ন করব না।
বাজারে নতুন চাল আসায় দাম কিছুটা কমেছে। সরু চাল কেজিতে ২ থেকে ৪ টাকা দাম কমেছে। এতদিন যে মিনিকেট চাল প্রতি কেজি ৮০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, এখন তা ৭৬ টাকায়
কোরবানির ঈদের আগেই নতুন নকশার নোট বাজারে ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক। দুই টাকা থেকে শুরু করে এক হাজার টাকার নতুন নোটে থাকবে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতির পাশাপাশি দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির নির্দশন।
মার্কিন প্রশাসনের শুল্কনীতির জেরে যুক্তরাষ্ট্র থেকে চীনে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। জানা গেছে, চলমান বাণিজ্যযুদ্ধের কারণে আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি অত্যন্ত ব্যয়বহুল হওয়ায় চীনা ক্রেতারা
ভোল পালটে ভোজ্যতেলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে আওয়ামী আমলের পুরোনো সিন্ডিকেট। অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে নভেম্বর মাস থেকে চক্রটি নানাভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বিশ্ববাজারে দাম কমলেও স্থানীয় ভোক্তাদের জিম্মি করে দেশের
চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৭ হাজার কোটি কমিয়ে আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেটের রূপরেখা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে প্রথা ভেঙে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো