প্রবাসে বাংলাদেশিদের সবচেয়ে বড় বিনোদন সম্ভবত সংগঠন করা। আমেরিকার মতো মুক্ত দেশ, যেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস, এমনকি নাগরিকত্ব অর্জনের প্রায় অবারিত সুযোগ রয়েছে, সেখানেও সংগঠনপ্রিয়তা আরও বেশি। বাংলাদেশের প্রতিটি ছোট-বড় রাজনৈতিক
বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র-জনতা এক হয়ে কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে অভূতপূর্ব বিজয় অর্জন করেন। এ প্রতিবাদী আন্দোলনটি প্রথমে কোটা সংস্কার
সম্প্রতি ধর্ষণের বিরুদ্ধে বাংলাদেশজুড়ে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, সেখানে বিভিন্ন মহল থেকে ধর্ষণের সাজা হিসেবে মৃত্যুদণ্ড বা ফাঁসির দাবি জোরেশোরে উঠেছে। বিক্ষুব্ধ জনতার একাংশের স্লোগানে ও প্ল্যাকার্ডে ‘ধর্ষকের ফাঁসি চাই’
১৭৮৪ সালে বর্মী রাজা বোধাপায়ার আরাকান দখলের মধ্য দিয়ে স্বাধীন আরাকান বার্মার সঙ্গে যুক্ত হয়। পরবর্তীকালে প্রথম ইঙ্গ-বর্মী যুদ্ধের পর ১৯২৮ সালে আরাকান ইংরেজদের দখলে আসে। ১৯৪৮ সালে বার্মা স্বাধীন
দেশের হালহকিকত কোন দিকে যাচ্ছে। আমরা কি ভালো আছি নাকি মন্দ অবস্থার মধ্যে পড়েছি- সরকার কি ব্যর্থ নাকি তাদের সফলতা অতীতের যেকোনো আমলের চেয়ে ভালো; এসব নিয়ে কোনো আলোচনা হচ্ছে
গত কয়েক দিনে রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত ময়দানের চেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে ক্ষমতার কেন্দ্রগুলোতে। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েন। ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স তাঁকে
ছাত্র-জনতার জুলাই অভ্যুত্থানের ধারাবাহিকতায় একটি নতুন রাজনৈতিক দলের গড়ে ওঠা নিয়ে সবখানে ব্যাপক আগ্রহ ও কৌতূহল লক্ষ করা যাচ্ছে। দুই প্রধান দলের বাইরে সত্যিকার অর্থে বড় রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশের চেষ্টা
গ্রাহাম গ্রিনের ১৯৫৫ সালের উপন্যাস দ্য কুইয়েট আমেরিকান-এ একজন সিআইএ এজেন্টের নাম অলডেন পাইল। পাইল মনে করে যে ভিয়েতনাম সংঘাতের সমাধান তার হাতের মুঠোয়। কিন্তু তার অজ্ঞতা, অহংকার ও ষড়যন্ত্র
এক অস্থির ও ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতি। একদিকে দীর্ঘ দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী নিপীড়ন ও অপশাসন শেষে গণতন্ত্রকামী জনতার মুক্তি মিলেছে এক স্বতঃস্ফূর্ত গণ–অভ্যুত্থানের মাধ্যমে। অন্যদিকে কবে একটি নির্বাচিত
গত বছরের ২ আগস্ট ঢাকায় প্রেসক্লাবের সামনে শুরু হওয়া ‘দ্রোহযাত্রা’র কাহিনি এখনো হয়তো অনেকের মনে আছে। সেই মিছিলে যাঁরা ছিলেন, তাঁরা নিশ্চয়ই রিকশাচালক সুজন মিয়ার কথা ভুলে যাননি। দোয়েল চত্বরে