বাংলাদেশের নির্বাচন’অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি’ বলে বিবৃতি জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। এ ছাড়া নির্বাচনে প্রধান সব রাজনৈতিক দল অংশ না নেয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এবার নির্বাচন নিয়ে
বাংলাদেশে কী পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তা দেখেছে জাতিসংঘ। কী ঘটছে অব্যাহতভাবে তা অনুসরণ (ফলো) করছেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরাঁ। বিরোধী দলের নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্তও তিনি আমলে নিয়েছেন। মহাসচিব অ্যান্তনিও গুতেরাঁর
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ঢাকায় নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে প্রথমবারের মতো বৈঠক করলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র কোনো পর্যবেক্ষক টিম পাঠায়নি বলে সোমবার (৮ জানুয়ারি) ভয়েস অফ আমেরিকাকে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতর। পর্যবেক্ষকদের নিয়ে প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র ভয়েস
বাংলাদেশের নবনির্বাচিত সরকারকে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি দেশের প্রতিশ্রুতি নবায়নের পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকার প্রধান ফলকার টুর্ক৷ সহিংসতা এবং বিরোধী প্রার্থী ও সমর্থকদের দমন-পীড়নের ফলে রোববারের ভোটের পরিবেশ
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে বলে মনে করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, অস্ট্রেলিয়া, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে ও জাপানের পর্যবেক্ষক দল। আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় ঢাকা
বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে বলে জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এবং নির্বাচন পরবর্তী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে সে সম্পর্কে আগে থেকে কিছু বলা হবে না। যুক্তরাষ্ট্রে স্থানীয় সময়
যখন ৭ই জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বাংলাদেশ, তখন তার জায়ান্ট প্রতিবেশী ভারত নিয়ে দেশের ভিতরে তীব্র আলোচনা চলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টানা চার মেয়াদে ক্ষমতায় আসতে চাইছেন। যেহেতু
সম্প্রতি ঢাকায় চলন্ত ট্রেনে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মা ও তার শিশুসহ চারজনের প্রাণহানির ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত চেয়েছে জাতিসঙ্ঘ। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) নিউইয়র্কে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জাতিসঙ্ঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক সাংবাদিকদের বলেন,
বাংলাদেশে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে সমর্থনের বিষয়টি আবারো পুনর্ব্যক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বিষয়টি আবারো ব্যক্ত করা হয়। ব্রিফিংয়ে সম্প্রতি ট্রেনে অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানি ও