ইসরাইলের আগ্রাসনে গাজায় বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। তীব্র ক্ষুধা নিয়ে দিন কাটছে তাদের। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে গাজার ক্ষুধার্ত পরিবারগুলো কিভাবে খুব কম খাবারের মাধ্যমে তাদের জীব
মস্কোর কনসার্ট হলে গত সপ্তাহের প্রাণঘাতী হামলার জন্য ইউক্রেন এবং পাশ্চাত্যের দেশগুলোর ভূমিকা ছিল বলে রুশ কর্মকর্তারা মঙ্গলবার দাবি করেছেন। কিয়েভ ওই হামলার সাথে তাদের সংশ্লিষ্টতার কথা জোরালোভাবে অস্বীকার করছে,
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেছেন, গাজা উপত্যকায় বেসামরিক মৃত্যু ‘অত্যধিক বেশি।’ জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদে গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে প্রস্তাব পাস হওয়ার এক দিন পর মঙ্গলবার ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টকে এ
ইয়েমেনভিত্তিক হাউছি যোদ্ধাদের মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারেয়া মঙ্গলবার বলেছেন, তাদের বাহিনী লোহিত সাগর ও ইডেন উপসাগরে ইসরাইল, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের ছয়টি জাহাজে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। তিনি বলেন, লোহিত সাগর অতিক্রম
গাজা যুদ্ধে ইসরায়েল ক্রমেই সমর্থন হারাচ্ছে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২৫ মার্চ, সোমবার প্রকাশিত এক সাক্ষাতকারে ইসরায়েলের প্রতি এই সতর্কবার্তা দিয়েছেন তিনি। চলমান এ যুদ্ধ
পশ্চিম তীরে ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ৭০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। ২৪ মার্চ, রোববার ইসরায়েলের দৈনিক পত্রিকা ইয়েদিওথ আহরোনোথের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এর
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, গত সপ্তাহে মস্কোর শহরতলীর এক কনসার্ট হলে ১৩৯ জনের হত্যাকারী বন্দুকধারীরা ‘ইসলামী উগ্রবাদী’। সোমবার তিনি এ কথা বলেন। সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে এক বৈঠকে পুতিন বলেন,
জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদে গাজা উপত্যকায় দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্র ভেটো না দেয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ওপর ক্ষেপেছে ইসরাইল। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ জানিয়ে উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদলের যুক্তরাষ্ট্র সফর বাতিল করেছেন।
গাজায় দীর্ঘস্থায়ী ও টেকসই যুদ্ধবিরতির যে প্রস্তাবটি সোমবার জাতিসঙ্ঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাস হয়েছে, তা আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় বাধ্যবাধকতাপূর্ণ নয় বলে যুক্তরাষ্ট্র যে দাবি করেছে, তা প্রত্যাখ্যান করেছে জাতিসঙ্ঘ। জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব
রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে হামলায় ইউক্রেন কোনোভাবে জড়িত ছিল না বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল শনিবার হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আইএস এই হামলার দায় স্বীকার করেছে। ইউক্রেন এর সঙ্গে