বিশ্ব যখন গাজার যুদ্ধের উপর মনোযোগ দিচ্ছে তখন পশ্চিম তীরেও উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে। সেখানে গত সপ্তাহ ধরে ইসরাইলি বাহিনীর সাথে সংঘাত, গ্রেফতারি অভিযান এবং ইহুদি বসতিকারীদের আক্রমণে ৫৪ জন ফিলিস্তিনি
গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস যে ইসরাইলে হামলার ছক কষছে তা ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে সতর্ক করেছিল মিসর সরকার। কিন্তু তাতে কান দেননি তারা। এবার জানা যাচ্ছে হামাস হামলার কথা
ইসরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধে ওয়াশিংটনকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানিয়েছে চীন। শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সাথে এক ফোনালাপে এই আহ্বান জানান চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইল ও
‘এই মুহূর্তে বেঁচে আছি। কিন্তু কতক্ষণ বেঁচে থাকব জানি না।’ গাজার বাসিন্দারা কতটা ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে আছে তা এই কথায় স্পষ্ট ফুটে উঠেছে। আল-জাজিরাকে গাজার বাসিন্দা আফনান এলমাসরি অডিও বার্তায়
গাজা উপত্যকায় প্রত্যাশিত স্থল আক্রমণের জন্য সেনাবাহিনী প্রস্তুত করার সময় হামাসকে ধ্বংস করার অঙ্গীকার করেছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। নেতানিয়াহু শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) রাতে জাতীয় টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে এই
ইউরোপীয় ইউনিয়নের শীর্ষ কূটনীতিক বলেছেন, ইইউ ও চীনের মধ্যে বাণিজ্যে ভারসাম্যহীনতার কারণে তাদের মধ্যকার আস্থা নষ্ট হয়ে গেছে। তিনি সতর্ক করেছেন, এটি জনমতকে প্রভাবিত করতে পারে এবং তাদেরকে আরো দূরে
গাজা উপত্যকায় ইসরাইলি বিমানহানায় নিহত হয়েছেন অন্তত ১৩ জন ইসরাইলি বন্দী। শুক্রবার গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের পক্ষ থেকে এ কথা জানানো হয়েছে। গাজায় যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে হামাসের এই বিবৃতি
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলে থাকা ১১ লাখের বেশি ফিলিস্তিনিকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সরে যেতে বলেছে দখলদার ইসরাইল। বৃহস্পতিবার দেশটির সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে জাতিসংঘকে এ কথা জানানো হয়েছে। খবর আলজাজিরার
গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের সামরিক শাখা কাসসম বিগ্রেড জানিয়েছে, তারা গাজায় ইসরাইলের স্থল হামলা মোকাবেলা করতে সক্ষম। এক ভিডিও বার্তায় হামাসের মুখপাত্র আবু ওবায়দা বলেন, ‘আল্লাহর সাহায্যে আমরা আমাদের
ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির-আবদুল্লাহিয়ান বলেছেন, ইসরাইল যদি গাজায় বোমা হামলা অব্যাহত রাখে, তবে যুদ্ধ ‘অন্য ফ্রন্টগুলোতে’ শুরু হয়ে যেতে পারে। তিনি দৃশ্যত লেবাননের হিজবুল্লাহ গ্রুপের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। হোসেইন আমির-আবদুল্লাহিয়ান