1. tasermahmud@gmail.com : admi2017 :
  2. akazadjm@gmail.com : Taser Khan : Taser Khan
বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বান্দরবানে কেএনএফ আস্তানায় সেনা অভিযান, একে৪৭-সহ বিপুল অস্ত্র উদ্ধার শ্রম খাত সংস্কারের অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার হাসিনাকে বিবৃতি থেকে বিরত রাখতে ভারতকে আহ্বান জানানো হয়েছে : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাইডেন-ট্রাম্প বৈঠক, যেসব বিষয়ে আলোচনা হলো উপদেষ্টা নিয়োগ প্রসঙ্গে কী বললেন নুর বিদেশে আসিফ নজরুলকে হয়রানি : জেনেভার কাউন্সেলরকে প্রত্যাহার হাজী সেলিমের ছেলে সাবেক এমপি সোলাইমান সেলিম গ্রেফতার চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের বাসায় বিএনপি নেতারা জাতীয় নির্বাচন কবে, জানালেন প্রধান উপদেষ্টা আন্দোলনে আহতদের দেখতে হাসপাতালে বিএনপি নেতারা, ৫ লাখ টাকা অনুদান

তুরস্কে পেরেকবিহীন নান্দনিক কাঠের মসজিদ

ইউএস বাংলাদেশ ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৩

নান্দনিক মসজিদটিকে ইসলামী স্থাপত্যশিল্পের অন্যতম নিদর্শন ও উপহার আখ্যা দেয়া হয়। ‘জাতাক সু-তুশুকুর’ নামের মসজিদটি তুরস্কের পূর্ব আনাতোলিয়ার উরজুরুমে অবস্থিত। পেরেকের ব্যবহার ছাড়াই সম্পূর্ণ কাঠ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও স্থাপনাটি যথেষ্ট মজবুত ও সুদৃঢ়।

ওসমানিয়া শাসনামলে নির্মিত মসজিদটি স্থানীয়দের কাছে ‘মাসজিদুল আলওয়াহিল খাশাবিয়্যা’ বা কাঠের তক্তার মসজিদ নামে বেশি প্রসিদ্ধ।
স্থাপত্যসৌকর্যে অনন্য দৃষ্টিনন্দন ‘জাতাক সু-তুশুকুর’ মসজিদ তুর্কি ও তুরস্কে আসা বিদেশী পর্যটকদের একটি পছন্দের জায়গা। সারা বছর অসংখ্য সৌন্দর্যপ্রেমী দূর-দূরান্ত থেকে এটি দেখতে আসেন। ১৬৬৬ সালে এটি নির্মাণ করেন সে সময়ের বিশিষ্ট বুজুর্গ ব্যক্তি দরবেশ মোহাম্মাদ আফেন্দি।

যদিও কয়েকবার মসজিদটি সংস্কার করা হয়েছে, কিন্তু এর কাঠের তৈরি মূল অবকাঠামো চার শতাব্দীর বেশি সময় ধরে নিজের জৌলুস বজায় রেখেছে। এ সম্পর্কে উরজুরুমের আঞ্চলিক মুফতি শায়খ ফরহাদ কোজাক আনাদোলু এজেন্সিকে জানান, মসজিদটির কয়েকবার সংস্কারকাজ করা হয়েছে, তা সত্ত্বেও শুরুর সেই কাঠের ছাদ ও বেশকিছু দেয়াল আগের মতোই অক্ষত ও সংরক্ষিত রয়েছে।

শায়খ ফরহাদ কোজাক বলেন, মসজিদের অভ্যন্তরে একসাথে অন্তত চার শ’ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারেন। পুরো মসজিদের আয়তন কমপক্ষে পাঁচ হাজার বর্গমিটার।

মসজিদটি যখন নির্মিত হয়, তখন উরজুরুম ছিল পূর্ব আনাতোলিয়া সাম্রাজ্যের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। এ জন্য রাষ্ট্রের কর্তাব্যক্তিরা এখানে আসতেন এবং ‘মসজিদুল আলওয়াহিল খাশাবিয়্যা’তে নামাজ আদায় করতেন। মসজিদটি যেন তার আপন অবস্থায় আরো বহুদিন টিকে থাকে সে জন্য এখনো এর যথাযথ যত্ন করা হয়। যারা কষ্টসাধ্য স্থাপনাটি তৈরিতে অবদান রেখেছেন তাদের সবার মাগফিরাত কামনা করেন শায়খ ফরহাদ।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019-2023 usbangladesh24.com