এবারে প্লেয়ার ড্রাফটে বিদেশী ক্রিকেটার থেকে দেশীয় ক্রিকেটারদের নিয়েই আগ্রহ ছিল বেশি। সাত ফ্রাঞ্চাইজি মিলে দলে টেনেছেন মোট ৮২ জন দেশীয় ক্রিকেটার। তবুও সমালোচনার জায়গা থেকে যায়। অনেক সম্ভাবনাময় তরুণ ক্রিকেটার উপেক্ষিত ছিলেন ড্রাফটে। যা বলে দেয় সঠিক পথে নেই বিপিএল। লিগটি তার উদ্দেশ্য হারিয়ে ফেলেছে।
অনেক সম্ভাবনাময়, প্রতিভাবান ক্রিকেটারকে দলে টানেনি ফ্রাঞ্চাইজিগুলো। বিশেষ করে অনুর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপজয়ী তানজিদ হাসান তামিম, হাসান মুরাদ আর শাহাদাত হোসেন দিপুর দল না পাওয়ায় হতাশ সমর্থকরা। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের নিয়মিত পারফর্মারও তারা।
তাছাড়া ঘরোয়া ক্রিকেটের নিয়মিত পারফর্মার পেসার মুশফিক হাসান, রবিউল ইসলাম রবি, অমিত হাসানের দল না পাওয়াও অবাক করার মতোই ঘটনা। দল পাননি বিপিএলে সেঞ্চুরি হাকানো আনিসুল হক ইমনও। অথচ সঠিক পরিচর্যা করলে হয়তো বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ সমাধান হতে পারতো এই নামগুলো।
জাতীয় দলের পর এবার ঘরোয়া ক্রিকেটেও ফের উপেক্ষিত লেগ স্পিনাররা। একটা দলেও নেই কোনো লেগ স্পিনার। জাতীয় দলে খেলা আমিনুল ইসলাম বিপ্লবের প্রতিও আগ্রহ দেখায়নি কেউ। তাছাড়া রিশাদ হোসেন, মিনহাজুল আবেদিন আফ্রিদি, জুবায়ের লিখনরাও ছিলেন উপেক্ষিত।
সাথে এবার দল পাননি বিপিএলের নিয়মিত পারফর্মার, সাবেক টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক। দল পাননি কিংবদন্তি ক্রিকেটার মোহাম্মদ আশরাফুলও। তাছাড়া অভিজ্ঞ নাঈম ইসলাম, সোহাগ গাজী, শামসুর রহমান, শফিউল ইসলাম ও সাদমান ইসলাম রয়েছে সে তালিকায়।
Leave a Reply