1. tasermahmud@gmail.com : admi2017 :
  2. akazadjm@gmail.com : Taser Khan : Taser Khan
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩৯ অপরাহ্ন

মোবাইল আমদানির চেয়ে উৎপাদনে এগিয়ে বাংলাদেশ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২০

বাংলাদেশে বর্তমানে ১০টি কোম্পানি মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন করছে। এর ফলে ২০১৯-২০ অর্থবছরে আমদানিকে ছাড়িয়েছে দেশে তৈরি মোবাইল হ্যান্ডসেট। আমদানি ও সংযোজন মিলিয়ে হ্যান্ডসেট বাজারজাত হয়েছে দুই কোটি ৯০ লাখ ২৫ হাজার ৩৮ ইউনিট। এর মধ্যে ৪৯ শতাংশ ফোন আমদানি হয়েছে। বাকি ৫১ শতাংশ উৎপাদিত হয়েছে দেশেই।

বিটিআরসির হিসাব বলেছে, গত অর্থবছরে মোবাইল ফোন উৎপাদন হয়েছে এক কোটি ৪৫ লাখ ২২ হাজার ৪৬৪ ইউনিট। বিপরীতে আমদানি হয়েছে এক কোটি ৪৫ লাখ ২ হাজার ৫৭৪ ইউনিট। অপরদিকে দেশে উৎপাদিত হ্যান্ডসেটের মধ্যে ৭৭ শতাংশ ছিল ২জি ফোন। মাত্র ৫ শতাংশ ফোন থ্রিজি হলেও উৎপাদিত ৪জি ফোনের হার ছিল ১৮ শতাংশ।

এ সময়ে উৎপাদনে শীর্ষে ছিল ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লি.। তারা এক বছরে উৎপাদন করেছে ৪৯ লাখ ৫৩ হাজার ৯১০ ইউনিট ফোন। সিম্ফোনি ব্র্যান্ডের ফোন তৈরি হয়েছে ১৪ লাখ ২০ হাজার ৭০৭ ইউনিট। নরসিংদীর কারখানায় ৯ লাখ ৭৩ হাজার ইউনিট স্যামসাং ফোন তৈরি করেছে ফেয়ার ইলেকট্রনিক্স লি.।

ফাইভস্টার, এজটেল, ভেগা, সানি, ডুগি, ভিতু ও ইনভেন্স ব্র্যান্ডের মোট ৫ লাখ ৬৮ হাজার ৫০০ ইউনিট ফোন উৎপাদন এবং ১ কোটি ৪৫ লাখ ২ হাজার ৫৭৪ ইউনিট ফোন আমদানি করেছে আলামিন অ্যান্ড ব্রাদার্স। এ ছাড়া আনিরা ইন্টারন্যাশনাল ১০ লাখ ৭৪ হাজার ৮২৪ ইউনিট এবং ৯ লাখ ৭২ হাজার ৩৮১টি ভিভো ফোন সংযোজন করেছে বেস্ট টাইকুন (বিডি) এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড। ২,২৫,০০০ পিস লাভা ও ম্যাক্সিমাস ও ১,৮০০ পিস ডিটিসি ফোন তৈরি হয়েছে বাংলাদেশে। অপরদিকে বাংলাদেশের কারখানায় অপো ও রিয়েলমি ফোন তৈরি হয়েছে ৫ লাখ ১১ হাজার ১২৩টি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019-2023 usbangladesh24.com