1. tasermahmud@gmail.com : admi2017 :
  2. akazadjm@gmail.com : Taser Khan : Taser Khan
রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ০২:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
জুলাই সনদের প্রশ্নে বিএনপির বিরোধিতা জামায়াত ও এনসিপির, সংকট কোথায়? বড় কিছু ঘটার অপেক্ষায় : শাকিব খান রাজশাহীতে ১২ প্রকল্পের উদ্বোধন উপদেষ্টা আসিফের আগামীতে দেশ পরিচালনায় বিএনপির সম্ভাবনা বেশি, মানুষের প্রত্যাশাও বেশি-তারেক রহমান গাজীপুর : সাংবাদিক তুহিন হত্যায় সরাসরি অংশ নেওয়া সাতজন গ্রেপ্তার: পুুলিশ কাদেরবিরোধীদের কাউন্সিল আজ, আবার ভাঙছে জাপা ইউক্রেন নিয়ে ট্রাম্প-পুতিন মুখোমুখি বসছেন ১৫ আগস্ট, কিছু অঞ্চল বিনিময়ের ইঙ্গিত তারেক রহমানই আমাদের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন স্বাধীন সীমাবদ্ধতার মধ্যেও কমিশন স্বল্প সময়ে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে: সিইসি

জিলকে কতবার প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন বাইডেন?

‍ইউএস বাংলাদেশ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : রবিবার, ৮ নভেম্বর, ২০২০

সদ্য নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তখন ৩৩ বছর বয়সী সিনেটর। আর ২৪ বছর বয়সী জিল বাইডেন কলেজ জীবনের শেষ পর্যায়ে। এমন সময়ই জিলকে দেখে প্রেমে পড়ে যান বাইডেন। যথারীতি প্রেমের প্রস্তাব দেন। কিন্তু কাজ হয়নি। তার ডাকে প্রথমেই সাড়া দেননি জিল।

ব্যর্থ হয়ে আবারও জিলকে প্রেমের প্রস্তাব দেন। কিন্তু দ্বিতীয়বারও কোনো লাভ হয়নি। তবে কোনোভাবেই জিলের পিছু ছাড়েননি বাইডেন। একে একে পাঁচবার প্রেমের প্রস্তাব দেন তিনি। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। তারপর সবকিছু বিবেচনা করে যখন জিল দেখলেন জো বাইডেন একজন ‘ভদ্রলোক’ তখন আর না করতে পারলেন না।

জিল বাইডেন ও জো বাইডেনের শুরুর গল্পটা এমনই রোমাঞ্চকর। তবে এর আগের কাহিনী একটু বিষাদেরও। তাদের দুজনেরই বিয়ে হয়েছিলো। জিলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার আগে ১৯৭২ সালে জো বাইডেনের স্ত্রী ও কন্যা সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান। রেখে যান দুই ছেলে। জিলের সঙ্গে সম্পর্কের আগে একা একা দিন কাটছিলো বাইডেনের।

এদিকে জিলেরও কলেজ জীবনের শুরুতেই বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু সেই সংসার টিকেনি। কলেজের সাবেক ফুটবল খেলোয়াড় বিল স্টিভেনসনের সঙ্গে তাকে বেশিদিন থাকতে হয়নি।

১৯৭৭ সালে ফিলাডেলফিয়ায় ‘অ্যা ম্যান অ্যান্ড অ্যা উইম্যান’ চলচ্চিত্র দেখতে গিয়ে জিল আবিস্কার করেন জো বাইডেন একজন ‘ভদ্রলোক’। সেখানেই পঞ্চমবারের মতো জিলকে প্রেমের প্রস্তাব দেন বাইডেন।

প্রস্তাবে রাজি হওয়ার পর ওই বছরেই তারা বিয়ে করেন। তারপর শুরু পথচলা। ৪৩ বছর এক ছাদের নিচে কাটিয়ে দিয়েছেন তারা। ১৯৮১ সালে তাদের ঘর আলোকিত করে আসে কন্যা এ্যাশলি। দীর্ঘ পথচলায় বাইডেনের জীবনে উত্থান-পতন এসেছে। বাইডেনের সব সিদ্ধান্ত গ্রহণেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন এই নারী।

মার্কিন সংবাদ মাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে পরবর্তী মার্কিন ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেনের জীবনী থেকে এমনটিই জানা যায়। সেখানে জিল জানান, বাইডেনের প্রস্তাব গ্রহণ করার আগে আমি তাকে পাঁচবার ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। কারণ আমি নিশ্চিত করতে চাইছিলাম যে তার সন্তানেরা যাতে আরেকটি মা না হারায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2019-2023 usbangladesh24.com